8երe ്ധ്ര [ লঙ্কাকাও সিংহাসন-উপরে পাদুকা বেড়া নেতে । শ্বেত চামর ব্যাজন হতেছে চারিভিতে ॥ স্বর্ণ-সিংহাসন যেন শশধর-জ্যোতি । তাহাতে পাদুকা রেখে ধরে দণ্ড-ছাতি ॥ রত্নময় আসনে পাদুকা শোভা পায়। আপনি ভরত শ্বেত চামর চুলায়। রামের পাদুকা যত্বে সিংহাসনে খুয়ে। ধরাসনে রয়েছেন ভরত বসিয়ে | পৰ্ব্বত লইয়া যায় পবন-কুমার। অন্তরীক্ষে থাকি দেখে যত ব্যবহার ॥ পৰ্ব্বত-ছায়াতে দেশ হৈল অন্ধকার । সভা সহ ভরতের লাগে চমৎকার | ন দেখি চন্দ্রের তেজ অন্ধকারময় । রামের পাদুকা লঙ্ঘে, নাহি করে ভয় ॥ ভরত বলেন, রাত্রে কার আগুসার। রামের পাদুকা লঙ্ঘে এত অহঙ্কার | মহাবুদ্ধিমান ভরত বিক্রমে স্বস্থির। একদৃষ্টে চাহেন ভরত মহাবীর ॥ শত্ৰুঘন কোপ করি উদ্ধ-পৃষ্টে চান । কোথা কে আকাশ-পথে না হয় সন্ধান ৷ শিশুকালে শত্ৰুঘন করিতেন কেলি । খেলার বাঁটুল পড়ে আছে কতগুলি৷ লোহার নিৰ্ম্মিত বঁটুল আশী লক্ষ মণ। ভরতের হাতে তুলে দিলেন শত্ৰুঘন ॥ মনে ভাবে ভরত বঁটুল লয়ে হাতে । বিশেষ না জানি কে বা যায় শূন্তপথে। শত্রুঘ্ন বলেন, ভাই, পাখী হেন দেখি । षश्tिड षंख्aद्र भूम 4ण८कांन शीथौ ॥ ভরত কছেন, ভাই, এত কেন ভয় । •क्र (S) यक ब्रभ ७ किमब्र यमि शम्न ॥ বঁটুল মারিয়া শান্তি কৱিৰ তাহারি। রামের পাদুকা যে বা লঙ্ঘে তারে মারি ॥ এইরূপে বিস্তর করিয়া অনুমান । পক্ষী বটে বলে ভরত পুরিল সন্ধান। আশী লক্ষ মণ বঁটুল ধমুগুণে জুড়ি। ‘জয় রাম বলিয়া বঁটুল দিল ছাড়ি। ভরতের বাঁটুল সে অব্যর্থ সন্ধান । হনূরে বাজিল লক্ষ বঞ্জের সমান ॥ পদের ভালুকা-ভাগে (২) বাজিল বঁটুল। মূচ্ছিত হইয়া হনু বুদ্ধি হৈল ভুল ৷ নিস্তেজ হইল বীর, শক্তি নাহি আর । অন্তরীক্ষে ঘুরে বুলে পবন-কুমার। বাঁটুলে মূচ্ছিত হনু, চক্ষে নাহি দেখে । মুখে রক্ত উঠে তার ঝলকে ঝলকে ॥ হতজ্ঞান হ’য়ে পড়ে পবন-নন্দন । নাহি ছাড়ে সূৰ্য্য আর সে গন্ধমাদন ॥ ভূমে প’ড়ে করে হনু শ্রীরামে স্মরণ। মস্তকে পৰ্ব্বত আছে, ঘূর্ণিত লোচন। রাম-নাম শুনিয়া ভরত শত্ৰুঘন । হনূর নিকটে এল ভাই দুই জন ৷ ভরত বলেন, কপি, থাক কোন স্থান। রামে যে স্মরিলে, রামের জান কি সন্ধান ॥ কোথা হৈতে আইলে হে, কহ বিবরণ। জান কোথা রাম-সীতা কোথায় লক্ষণ ॥ ঐরাম লক্ষণ সীতা গিয়াছেন বনে । দেখা কি হ’য়েছে তব রাম-সীতা সনে ॥ বাক্য নাহি সরে মুখে, ব্যথায় আকুল । বজ্ৰসম ৰাজিয়াছে বিষম বঁটুল৷ नछा शक्लि बगिर्छ आहेन cन३ हांप्न । হনূরে সবল কৈল মন্ত্র-ব্রহ্ম-জ্ঞানে ॥ (४) गच-भाषौ । (२) डालूक-ठांप्न-गांदइब उनाद्र ।
