উত্তরাকাণ্ড ] বিশ্রবার পুত্র যে কুবের দশানন । छ्हे उॉरे झरें बांडि टेश्ण कि कब्र १ ॥ কুবের হইল যক্ষ, রাক্ষস রাবণ । পিত এক, তবু হেন হ’ল কি কারণ। বিশ্রবার দুই পুত্ৰ সৰ্ব্বলোকে জানি । রাবণ রাক্ষস কেন কহ মহামুনি । অগস্ত্য বলেন, রাম, কর অবধান। রাবণের জন্ম-কথা কহি তব স্থান । মহামুনি পুলস্ত্য যে ব্রহ্মার নন্দন । ব্ৰহ্মার সমান মহাতপে তপোধন । সুমেরু পৰ্ব্বতে থাকি যোগাসন করি। কেলি করিবারে আইল অনেক সুন্দরী। দেবতা-গন্ধৰ্ব্ব-কন্যা আইল বিস্তর। সখী সখী মিলি কেলি করে নিরস্তর। তৃণবিন্দু-মুনিকস্যা রূপেতে অপরা। ত্ৰৈলোক্যমোহিনী সে যে নাম স্বয়ংবরা। মুনি থাকে তপস্তাতে মুদি দুই আঁখি । সেইখানে নিত্য আসে কষ্ঠ শশিমুখী । নাচে গায় মুনির নিকটে করে রঙ্গ । প্রতিদিন মুনির তপস্যা করে ভঙ্গ ॥ কোপেতে পুলস্ত্য মুনি শাপ দিলা তায় । তবু নাছি শুনে কন্যা, স্বখে নাচে গায়। কোপেতে পুলস্ত্য মুনি পুনঃ দেন শাপ । না শুন আমার কথা, কিসের প্রতাপ । হেন কদাচার তোর বাপের আদরে । সন্তানের মাতা তুই হইবে অচিরে। ്.ഒ്സ്റ്റ് the তৃণবিন্দু শুনিয়া সকল বিবরণ। পুলস্ত্য নিকটে গেল মলিন বদন ॥ প্ৰণাম করিল গিয়া পুলস্তোর পায়। জিজ্ঞাসা করিলা মুনি, বসতি কোথায় ॥ তৃণবিন্দু বলে, থাকি এই গিরিপুরে। निग्नांझ मांक्रमं व्षांश श्रांभांब्र कशृणांtब्र ॥ অনুঢ়া (২) তনয় মোর সন্তান-জননী। তব শাপে বিঘোষিত হইবে অৰনী । মুনি বলে, তব কন্যা বড়ই চঞ্চল। ভাঙ্গিল তপস্তা মোর করি অবহেলা | রূপের গরবে সে যে অতীব চঞ্চল । দিয়াছি তাহারে তার মত প্রতিফল ৷ তৃণবিন্দু বলে, দোষ ক্ষম মহাশয় । তুমি না করিলে দয়া জাতি-নাশ হয় ॥ মুনি বলিলেন, আর কি আছে উপায়। বলেছি যে কথা, তাহ খগুন না যায় ॥ তৃণবিন্দু বলে, মুনি, কর অবধান । পরম তপস্বী তুমি ব্রহ্মার সমান ৷ তোমার অসাধ্য কিছু নাহিক সংসারে । ইহাতে সকল তুমি পার করিৰারে ॥ বালিকা আমার কন্যা, বিবাহ না হয় । সন্তান-সন্তৰ সে যে, শুনে লাগে ভয় ॥ শাপেতে হইল হেন, কেহ না বুঝিৰে। বলছ কেমনে মুনি সম্রম বঁচিৰে ॥ মুনি বলে, তৃণবিন্দু, কি আছে যুকতি। কেমনে হইবে তব কন্যার নিস্কৃতি ৷ মুনি-শাপে কন্যার যে যৌবন-সঞ্চার। তৃণবিন্দু বলে, যদি হইলে সদয় । তা দেখি চিন্তিত প্রাণ হইল তাহার ॥ সেই কথা বিভা (৩) তুমি কর মহাশয় ॥ অপমান পেয়ে গেল বাপের আলয় । মুনির হইল মন বিভা করিবারে । অকপটে (১) সৰ কথা বিবরিয়া কয় ॥ তৃণবিন্দু কস্তাদান করিল মুনিৱে ॥ Bū 0S BBBBS BBBBS 0S DDDBSBBBBB S BDD S S ttStBBS 75
