مbهذين কেহ কারে নাহি দেখে কেবা কোথা যায় । লক্ষণে এড়িয়া যত কটক পলায়। পলাইল সব ঠাট নাহিক দোসর। সবে মাত্র লক্ষণ রহেন একেশ্বর ৷৷ এমন বাণের শিক্ষা নাহি কোন স্থানে । কেবা শিখাইল, কোথা হইতে বা জানে। রাবণের কুমার সে বীর ইন্দ্রজিৎ । ত্রিভুবন যার বাণে হইত কম্পিত । তাহারে মারিতে আমি না করিমু ভয় । হইল শিশুর যুদ্ধে জীবন সংশয়। যে হোক সে হোক আমি আজি রণ করি । না করি প্রাণের ভয়, মারি কিবা মরি। সাহসে করিয়া ভর যুঝেন লক্ষণ । ধমুকে ব্ৰহ্মাগ্নি বাণ জুড়েন তখন । জলিয়া ব্রহ্মাগ্নি ৰাণ উঠিল আকাশে । অন্ধকার দূর হৈল, পৃথিবী প্রকাশে। অন্ধকার দূর হৈল, ঠাট দূরে দেখে। সকল কটক এল লক্ষণ-সম্মুখে। লক্ষ্মণের বাণ শিক্ষা বড় চমৎকার। পলাইল যত সৈন্ত, এল আরবার। লক্ষণের বাণ দেখি লব পান ত্ৰাস । তার ত্রাস দেখিয়া লক্ষ্মণ পান আশ ॥ লব বলে, লক্ষণ, কি কর অহঙ্কার । মোর ঠাঞি পড়িলে, নিস্তার নাছি আর ॥ আছয়ে অক্ষয় বাণ তুণের ভিতর। ওর (১) নাছি, এড়ি (২) বাণ শতেক বৎসর ॥ ८उीमांब्र कछेक श्रांरह ५३ cय उद्रज । खण cश्न ७बिब ८य, नl ब्रांषिय चांलां ॥ _ === [फेसब्राको७ সংহারিব সকল তোমার বিস্তমানে । অবশেষে তোমারে যে মারিব পরাণে ॥ এতেক বলিয়া লব জোড়ে ধনুৰ্ব্বাণ । সকল সামন্ত (৩) কাটি করে খান খান ॥ ষট চক্ৰ ৰাণ লব জুড়িল ধনুকে। সিংহের গর্জনে বাণ উঠে অন্তরীক্ষে ॥ মহাশব্দে যায় বাণ তারা হেন ছুটে । এক বাণে লক্ষণের সব সৈন্ত কাটে । বটুচক্র বাণেতে এড়ায় যেই সব। সে সকল সৈন্য নাছি মারিলেন লব ॥ রক্তময় হইল সকল যুদ্ধস্থল। ভাদ্রমাসে গঙ্গা যেন করে টলমল ॥ ডাকিয়া বলেন লব, শুন হে লক্ষ্মণ । কোথা গেল সৈন্য তব, নাহি এক জন ৷ মারিলে যে ইন্দ্রজিৎ রাবণ-কুমারে। তোমারে মারিয়া যশ রাখিব সংসারে ॥ তোমারে মারিলে পরে মোর যশ রহে । বলিয়া লক্ষ্মণজিৎ (৪) সৰ্ব্বলোকে কহে ॥ লক্ষণ বলেন, লব, এ কি অহঙ্কার। মোর সনে যুদ্ধ তব নাহিক নিস্তার ॥ কুপিল লক্ষণ বীর, এড়ে ব্রহ্মজাল । সংহার করিল আলো অগ্নির উখাল (৫) ॥ লব বীর বিষন্ন ভাবিছে মনে-মন ৷ ধনুকে বরুণ-ৰাণ জুড়িল তখন ॥ সন্ধান পূরিয়া বীর সে ৰাণ এড়িল । সমুদ্র-তরঙ্গ যেন গগনে লাগিল ॥ ব্ৰহ্মজাল ব্যর্থ গেল, চিম্ভিত লক্ষণ । কি হবে আমার, বুঝি সংশয় জীবন ॥ - S0S DDSDDS BBS S tt SLSBB BBSS S BBDSDDD DBS BBB ४न्छ। अरर्ष वाक्झफ । (s) नम्र°वि९-लक् । (८) चप्लिब खेषाण-आ७८नबनिषl ।
