পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৭৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१०७ এটি স্ট্রর কুপ- [ छेउब्राक७ বাণে বিন্ধ রাক্ষস বানর যত পড়ে । আছিল ছাপ্পান্ন কোটি ঐরামের সেনা। যেমন কদলী বৃক্ষ পড়ে মহাঝড়ে ৷ হস্তী ঘোড়া ঠাট তার নাহি এক জন ॥ লব বলে, কুশের কি শিক্ষা চমৎকার। শ্রীরামের সেনাপতি বীর মহামতি । রাক্ষস বানর আদি পড়িল অপার | গিয়াছিল রণস্থলে সৈম্ভের সংহতি ॥ পরে যুদ্ধে আইলেক স্বগ্ৰীব বানর। ঐরামের আগে কহে করি জোড় হাত। দ্বাদশ যোজন জানে পাথর সম্বর | প্রাণ ল’য়ে দেশেতে চলহ রঘুনাথ ॥ ক্রোধভরে পর্বতে উপাড়ে দুই হাতে । যদি রঘুনাথ, দেশে করহ গমন । ইচ্ছা করে মারে লব-কুশের শিরেতে ॥ তবে ত সবার রক্ষা, নতুবা মরণ ॥ বাণে কাটি লব-কুশ করে খান খান । শিশু নহে দুই জন সাক্ষাৎ যে যম । আর বাণে মৃগ্রীবের লইল পরাণ ॥ ত্রিভুবনে বীর নাই এ দোহার সম ॥ তবে ত অঙ্গদ বীর আইল সত্বরে । শ্রীরাম বলেন, আইলাম সৈন্তসাথে । ধরিবারে চাহে দোহে আপনার জোরে । সব সৈন্য মঙ্গাইয়া যাইব কি মতে ॥ এতেক ভাবিয়া বীর লাফ দিয়া যায়। মজাইয়া সৰ্ব্বস্ব কেমনে যাব ঘর। লব-কুশের বাণ পড়ি তার পুড়ে গায় ৷ সাবধানে যুঝ, সৈন্য, না করিহ ডর। পড়িল অঙ্গদ বীর সেই বাণ খাইয়া । সেনাপতি সকলে রামের আজ্ঞা পায়। হনুমান আইলেন হাতে গদা লৈয়৷ ধনুৰ্ব্বাণ হাতে করি যুঝিবারে যায়। পৰ্ব্বত এড়িল লব-কুশের উদ্দেশে । একবারে সব সৈন্য পুরিল সন্ধান । বাণে কাটি লব-কুশ ফেলায় আকাশে | সন্ধান পুরিয়া এড়ে চোখ চোখ বাণ ॥ কুশ বাণ মারে হনুমানের উপরে। কোটি কোটি চোখ বাণ সেনাপতি এড়ে। হনুমান মূৰ্ছাগত পড়ে সে সমরে ॥ লব-কুশে নিরখিয়া আগু নাহি সরে ॥ দেখিয়া হনুর দশ। অপর বানর। সেনাপতি সকলে লাগিল চমৎকার। ত্ৰাসে পলাইয়া যায় হইয়া কাতর ॥ পলাইয়া সব সৈন্য, হৈল চক্রাকার ॥ বেড়াপাক বাণ কুশ পুরিল সন্ধান। সেনাপতি ভঙ্গ দিল, লব-কুশ হাসে। বেড়াপাকে সবাকার লইল পরাণ ॥ ডাক দিয়া ঐরামেরে বলে লব-কুশে ॥ রাক্ষস ভলুক যে পড়িল কপিগণ । যুদ্ধে ভঙ্গ দিলেক তোমার সেনাপতি। ३शंद्र म८थT८ङ ७फ़ाहेण डिन छन ॥ ८श्न ठाझे ८कन ब्राम, कब्रश गरशङि ॥ অমর কারণে এড়াইল তিন বীর । *ांदेब्रl *ब्रांम गच्छा, कहब्रन छेखब्र । দুই কটকের রক্তে বহে যেন নীর ॥ यग्नि यांडेक ठाझे श्रांमि श्राहि ५एकत्रबू ॥ রক্তেতে ভাসিয়া নদী হইল পাখার । श्रामि श्राहि ७कांकी cछांमबा इश्बन । দেখিয়া রামের মনে লাগে চমৎকার ॥ ५ीक बारण गांठांश्व याबद्र नमन ॥