হতেন, সেই স্থানেই তিনি সদলবলে উপস্থিত হইয়া বিনা বাধায় । বালয় ও দেবতাদিগের প্রতিমূৰ্ত্তির উপর অত্যাচার করিয়া পরিত্রাণ ইতেন বলিয়াই অত্যন্ত সাহসী হইয়াছিলেন, যদিও কামাখ্যাদেবীর নদীর ধ্বংস করিবার সময় এক দৈববাণীর দ্বারা তাহাকে সতর্ক করা ইয়াছিল, কিন্তু কালের গতি কে রোধ করিতে পারে ? তিনি বিনা ধায় অত্যাচার করিতে করিতে যখন আমাদের এই জাগ্ৰত দেবতা গবান “কেদারেশ্বরের* মন্দির ধবংস করিতে পৰ্ব্বতের শিখরদেশে পস্থিত হন, তখন ভগবান তাহার উপর অসন্তুষ্ট হইয়া ঐ গিরিশিখর হতে সৰ্ব্বসমক্ষে তা হাকে এই কথা। বলিয়া পৰ্ব্বতের পাদদেশে নিক্ষেপ রিলেন, “রে দুরাত্মান ! আমি বা রম্বার তোর অত্যাচারে। প্ৰপীড়িত ইয়া তোকে সাবধান করিয়াছি, কিন্তু কিছুতেই তোর চৈতন্য হইল না। ; এক্ষণে তাহার ফলভোগ কর ।” এইরূপে কালাপাহাড় নিগৃহীত হইয়া ভূমিতে পতিত হইলে তাহার সর্বশরীর চুর্ণ বিচুর্ণ হইয়া এক জড়পিণ্ডের ন্যায় মৃত্যুমুখে পতিত হন। এই অদ্ভুত ব্যাপার দর্শন করিয়া কালার অপরাপর সাহায্যকারীরা সকলেই প্ৰাণ ভয়ে আপন অ্যাপন ত্রুটি স্বীকার করিয়া স্বস্থানে প্ৰস্থান করিল । এইরূপে ভগবান কেদারেশ্বর আপন মহিমা প্ৰকাশ করিলে তদবধি অপর কোন প্ৰাণী হিন্দু দেবদেবীর প্রতি অত্যাচার করিতে সাহস করেন নাই । এই মহাবীর
- ०T 21ा श्रद्ध ब्र भू कृा न९दान डाब्र ड ब्र नाना স্থানে বিঘোষিত হইলে পর ইনী বা মুসলমান অধিবাসীগণ দুঃখিত মনে কালাপাহাড়ের সেই মৃত দেহ এই পর্বতের পাদদেশে অতি সমারোহে কবীর প্রদান করিলেন,
এবং তঁহার আত্মার মঙ্গল কামনা করিয়া প্ৰতি বৎসর এই স্থানে এক মহা মেলায় পরিণত করিয়া থাকেন, আদ্যাপিও ঐ মেলা প্ৰচলিত সাধিয়াছেন। মেলার সময় কত দূরদেশ হইতে কত সহস্র মুসলমানগণ
