দাৰ্জিলিং বা ভগবান দুৰ্জয়লিঙ্গ দর্শন যাত্ৰা ১২৯ মহোদয় সমীপে দাৰ্জিলিংএর স্বাস্থ্যগুণের বিষয় যথাযথ বর্ণনা করেন, অংশবিণে তিনি ১৮৩০ খৃষ্টাব্দে দাৰ্জিলিং নামক পাৰ্ব্বত্য প্ৰদেশটা মূল্য গ্ৰহণ অথবা অন্য স্থান বিনিময় কিম্বা কার-কাৰ্য্য করিয়া সিকিমপতিকে ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্টকে অৰ্পণ করিতে অনুরোধ করেন । সিকিমপতি ইহাতে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ বিনা বাক্যব্যয়ে সন্তুষ্টচিত্তে বার্ষিক ৩০ ০০০ সহস্ৰ মুদ্র করা-ধাৰ্য্য করিয়া,এই প্রদেশটিী ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্টকে সমৰ্পণ করেন। এইরূপে ১৮৩৫ খৃষ্টাব্দে লর্ড বেন্টিঙ্ক মহোদয়ের আমলে ঐ স্বাস্থ্য প্ৰদ দাৰ্জিলিং নামক স্থানটী ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্টের অধীনস্থ হয়। তৎপরে ১৮৩৮ খৃষ্টাব্দে মেজর লয়েড। মহোদয়ের উদ্যোগে এবং তাহার ঐকান্তিক পরিশ্রমে, এই ক্ষুদ্র স্বাস্থ্য প্ৰদ পাৰ্ব্বত্য স্থানটীতে ক্ৰমে ক্ৰমে অনেক গুলি পৰ্ব্বত সমভূমি করাইয়া সংযুক্ত পূর্বক বহু দূরব্যাপী বিস্তৃত হইয়া ঐ নিৰ্জন জনপদ শূন্য পাৰ্ব্বত্য প্ৰদেশ, এক্ষণে স্বর্গের দ্বিতীয় নন্দনকানন१ठू° 6*ाङा *ाझे८ऊ८छ । যে দাৰ্জিলিং ভারতবাসী এবং বিদেশবাসীদিগের পর্বত আবাস, যে দাৰ্জিলিং-এ অসুস্থ হইলে মানবগণ ডাক্তারদিগের উপদেশ মত স্বাস্থ্য রক্ষা করিবার নিমিত্ত তথায় গমন করিয়া থাকেন, যে দাৰ্জিলিং সচরকে স্বর্গের নন্দনকাননের সহিত তুলনা করা হয়, সেই দাৰ্জিলিং সহরে যাইবার পূৰ্ব্বে সুদক্ষ প্ৰবীণ ডাক্তারগণের উপদেশ বাক্য গুলি কীৰ্ত্তব্যবোধে পালন করিতে পারিলে, এবং সকল বিষয়ে সতর্ক হইয়া থাকিলে নুতন যাত্রীগণের বিশেষ উপকার হয়। পরহিতৈষী সৰ্ব্বজনপ্রিয় সুদক্ষ প্ৰবীণ ডাক্তার নীস্বরূপেভদে সরকার মহাশয় সাধারণের হিতার্থে সন। ১৩১৮ সালের ১১শ বর্ষের ৫ম সংখ্যা,“‘বসুধা” নামী মাসিক পত্রিকায় অসুস্থ রোগী দি গৈলেক দাৰ্জিলিং ষাই বার পুৰ্ব্বে যে সমস্ত উপদেশ প্রদান করিয়াছেল, সংক্ষেপে তাহার মৰ্ম্ম এই স্থানে প্ৰকাশিত হইল :- ادامه d
