পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/২৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

C by- তীর্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী । ময়দানের পূর্ব-দক্ষিণকোণে বৰ্ত্তমান প্ৰধান মন্ত্রীর সিংহ-দরবার নামে এক শ্বেত সৌধমালা বিরাজমান থাকিয়া দর্শকবৃন্দকে চমৎকৃত করিতেছে । এই সৌধমালা ব্যতীত এখানে আরও অনেকগুলি খ্যাতनाभ। ब्रि दांझ श्रृंgश्द्ध भिन *ां७ब्रों या ब्र । টুলিখিলির পশ্চিম-দক্ষিণ কোণে এক অতু্যচ্চ মনুমেণ্ট, ইহার সন্নিকটে বাঘ-দরবার নামে একটি প্ৰাসাদ দেখিতে পাওয়া যায়। এই প্ৰাসাদের দক্ষিণদিকে “মস্কালের মন্দির।” निर्भनमात् ইহাকে অতি পুরা কালের স্থাপিত বলিয়া অনুমান হয় । অবগত হইলাম, স্বয়ং রাণা মহারাজ এখানকার এই দেবালয়ে প্রত্যহ বিগ্ৰহ মূৰ্ত্তি দর্শন না করিয়া জল গ্ৰহণ করেন না । আশাচৰ্য্যের বিষয় এই যে, এই প্ৰসিদ্ধ বিগ্ৰহ মূৰ্ত্তিটাকে স্থানীয় কি হিন্দু কি বৌদ্ধ সকলেই ভক্তিসহকারে পূজাৰ্চনা করিয়া থাকেন । অধিকন্তু এই জাগ্ৰত দেবতার বিস্তর সম্পত্তিও আছে। টুলিখিলির চতুঃসীমায় হৰ্ম্মাবলী দ্বারা সৈন্যাবাস প্রতিষ্ঠিত হওয়াতে এই স্থান এক অপুৰ্ব্ব শ্ৰীতে শোভিত হইয়াছে। প্রতিদিন প্ৰাতঃকালে চিরপ্রণানুসারে এখানকার সৈন্যাবাস হইতে রণবাদ :াজিয়া রাজ্যের মঙ্গল কামনা করিবার প্রথা আছে । এই মঙ্গলসু , বাদ্য ধ্বনি অতি শ্রবণ মধুর। বলাবাহুল্য, রাজধানী মধ্যে যতগুলি প্রাসাদ বৰ্ত্তমান । আছে, তন্মধ্যে এই টু লিখিলির সৈন্যা বাসটা সৌন্দর্য্যে শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করিয়াছে । এই স্থানে একটা কথা বলিবার আছে-আমরা রকসোল হইতে ८श “\éी ७ळ८द्ध ५aथ८न আনিয়াছিলাম, তাহারা যে কেবল ভীম- • পেন্দীতে কাৰ্পেট সংগ্ৰহ করিয়া দিয়া আমাদের উপকার করিয়াছিল এরূপ নয়, এই অপরিচিত স্থানে তাহাদের সাহায্যে প্রথমতঃ কার্পেট, যে কার্পেটে-ধনী ব্যক্তি ব্যতীত আরোহণ করিতে সমর্থ হন না,