পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/২৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>はアミ、 ऊँी थ-उन भ०-क श्निी -r বেদ মন্ত্র পাঠ কি শ্ৰবণ মধুর ! বেন্দ পাঠের সময় ব্ৰাহ্মণের দুই সারিতে বিভক্ত হইয়া উপবেশন করিয়া থাকেন। এক দল এক চরণ আবৃত্তি হইলে অপর দল দ্বিতীয় চরণ আবৃত্তি করেন, সুতরাং বেদ পাঠ্যকারীরা শ্বাস লাইতে সময় পাইয়া দুই হইতে চারি ঘণ্টা পৰ্য্যন্ত অনায়াসে বেদগান করিয়া ও ক্লান্ত হইয়া পড়েন না । দশটা বৈদিক একত্ৰে বেদগান করিতে থাকিলে পাঁচ শত ফিট আন্তর হইতে উক্ত বেদপাঠ ধ্বনি শুনিতে পাওয়া যায়। আমাদের বাঙ্গলা দেশে বেদ পাঠের প্রথা অতি অল্পই দেখিতে বা শুনিতে পাওয়া যায় । বিবাহ্যিাদি কৰ্ম্মে যে সকল বৈদিক মন্ত্র ব্যবহার হইয়া থাকে, তাহাও প্রকৃতপক্ষে এরূপ মধুরভাবে উচ্চারিত হয় না । এ প্রদেশের আর্চকেরা ভালরূপে সংস্কৃত না জানিলেও পূজার বৈদিক মন্ত্র ও অৰ্চনার সময় মন্ত্র-পুষ্পাদি অতি মধুর স্বরে পরিাস্কার রূপে পাঠ করিয়া থাকেন। বেদের চর্চা যাহা কিছু এই সকল প্রদেশেই আছে বলিলে অত্যুক্তি হয় না। এইরূপে গুহেশ্বরীদেবীর শ্ৰীচরণে ভক্তিদান করিয়া পাণ্ডার উপদেশ মত এখান হইতে মূল মন্দিরে যাত্ৰা করিলাম। গুহেশ্বরীর মন্দিরে একটি স্বর্ণময় আৰু ৮ ৯ শ' যুক্ত উৎস দেখিতে পাওয়া যায়, ঐ আবরণটি খুলিলে উৎসের জ৭ হস্ত দ্বারা স্পর্শ করিতে পারা যায় । এখানকার পাণ্ডারা বেশ হিন্দী ভাষায় কথা কহিয়া এবং তীর্থ সম্বন্ধে যাত্ৰীদিগকে নানা বিষয় উপদেশ প্ৰদান করিয়া আনন্দোৎপাদন করিয়া থাকেন। এ তীর্থে অনেক ঘর দক্ষিণ দেশস্থ ব্ৰাহ্মণ, র্যাহারীN “দিছনী ব্ৰাহ্মণ” নামে খ্যাত,র্তাহারাই পশুপতিনাথের পাণ্ডাবৃত্তি করিয়া জীবিকা নির্বাহ করিয়া থাকেন । সহর হইতে যতই তীর্থ স্থানের নিকটবৰ্ত্তী হইতে লাগিলাম, বাগানের বেড়ার মত প্ৰতিষ্ঠিত মন্দিরের পর মন্দির সকলু দৰ্শন 夺f{列·