কাটামুণ্ড SSG নাথের নামে উৎসর্গ করিয়া দেবস্তানের কিছু-না-কিছু শ্ৰীবৃদ্ধি করিয়াছেন । প্ৰমাণস্বরূপ দেখুন, নেপালরাজ “সদাশিবদেব” তাহোৱা রাজত্বকালে এই পশুপতিনাথের মন্দিরের ছাদটী স্বর্ণমণ্ডিত কলিয়া আপন কীৰ্ত্তি স্থাপিত করেন সু প্ৰসিদ্ধ রাজমন্ত্রী ভীমসেন থাপা। এই মন্দির প্রাঙ্গণে একটী প্ৰকাণ্ড স্বর্ণমণ্ডিত নন্দী মূৰ্ত্তি ( বৃষ ) স্থাপিত করেন । কেহ বা ধৰ্ম্মশালাটী নিৰ্ম্মাণ করেন । এইরূপ এখানকার রাজবংশের মধ্যে সকলেই এই দে বস্থানে একটিী-না-একটা ভক্তির নিদর্শনস্বরূপ চিহ্ন স্থাপিত করেন । এইরূপে এই প্ৰাচীন বিখ্যাত দেবালয়ে যে কত স্বৰ্ণময় বৃষ এবং শিবলিঙ্গ মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে, উহা গণনা করা অসাধ্য। পুৰ্ব্বে কাশী কিম্বা ভুবনেশ্বরে যেরূপ শিবলিঙ্গ দর্শন করিয়াছিলাম, এই পাকিব ত্য নেপাল প্রদেশেও তদপেক্ষা বেশী লিঙ্গমুক্তি দর্শন করিয়া এহ স্থানকেই যথার্থ কৈলাশপুরী বলিয়া অনুমান করিলাম । ভগবান পশুপতিনাথের মন্দিরে যেরূপ স্বর্ণ বা রৌপ্যের প্রাচুর্য্য দশন পাওয়া যায়, ভারত বর্ষ মধ্যে অন্য কোন হিন্দু তীর্থ স্থানে আর এরূপ নয়ন গোচর হয় না । ইহার প্রধান কারণ এই যে, ভারতবর্ষ । মধ্যে যেখানে যত হিন্দু তীর্থ স্তান আছে, ঐ সকল প্ৰসিদ্ধ তথা স্থানে মুসলমানদিগের অত্যাচারে হতশ্ৰী হইয়াছে, কেন না। ঐ সকল দেবসম্পত্তি যবনাদিগের দ্বারা বাধাস্বার অপহৃত হ ওয়াতে এই রূপ তুর্দশাগ্ৰস্ত হাঁহিয়াছে ; কিন্তু পশুপতিনাথের এমনি মাহাত্মা যে, দিগ্বিজয়ী বিধৰ্ম্মী যবনগণ বা রম্বার নেপাল প্রদেশে প্রবেশ করিবার চেষ্টা করিয়াও ভগ-বানের মাহাত্মা গুণে কোনরূপে কৃতকাৰ্য্য হইতে সমর্থ হন নাই । সুতরাং পশুপতিনাথের প্রভূত ঐশ্বয্য এইরূপে সহস্ৰ সহস্ৰ বৎসর হাহতে পুঞ্জীকৃত হওয়াতে ই স্বণ রৌপ্যের প্রাচুৰ্য্য হইয়াছে । এই লিঙ্গS EDDtDS DggBttD DSDS DEDSS EE 0K BBBBS i BtEE ELEtDBYD )
