পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R) o তীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী । তেছে, সেই স্থানটা স্পষ্ট দেখিতে পাইলাম। পাণ্ডা ঠাকুর বলিলেন, এই স্থানে চক্রাকার আবৰ্ত্তন বর্তমান থাকার জন্য ইহা জনসমাজে ধুয়াধার নামে প্ৰসিদ্ধ। কথিত আছে, ভগবান'শ্ৰী রামচন্দ্ৰ লঙ্কাপুরে রাবণকে সবংশে ধবংস করিয়া সদলে এই ধুয়াধার পার হইয়া অযোধ্যা নগরে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিয়াছিলেন । প্ৰমাণস্বরূপ পাণ্ডা ঠাকুর আমাদিগকে দেখাইলেন, কোমলাঙ্গী সীতাদেবী এই স্থান পার হইবার সময় শ্ৰী রামচন্দ্রের আদেশে গিরিরাজ কোমল ভাবি ধারণা করিয়াছিলেন, তাই এখানকার। পাথর সকল অদ্যপি নরম অবস্থায় অবস্থান করিয়া দেবীর আগমনের বিষয় সাক্ষ্য প্ৰদান করিতেছে। আমরা সকলে এই ধুয়াধারের তীরবত্তী কতকগুলি ছোট ছোট নরম পাথর সংগ্ৰহ করিয়া লইলাম । ইহার পরপারের তটোপরি একটী উচ্চ কলের কারখানা, তাহার এক পার্শ্বে একটী মৰ্ম্মর প্রস্তরের নিৰ্ম্মিত কুপ আছে, ঐ কূপে জল যতই থাকুক না কেন, ইহা মৰ্ম্মর প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত বলিয়া তাকার তলদেশ পৰ্য্যন্ত সূক্ষ্ম ভাবে দেখিতে পাওয়া যায়। এই কুপ-স্থান হইতে বহু দূর অগ্রসর হইয়া পাণ্ডাজী আমাদের সকলকে সঙ্গে লইয়া এক দুর্গ ম পৰ্ব্বতপথে আরোহণ করিতে লাগিলেন। এখানকার এই গিরিপথে যে দিক দিয়া আমরা যাইতেছিলাম, সেই সঙ্কীর্ণ পথের উভয় পাশ্বে অসংখ্য র্কাটা বন ও জঙ্গলে পরিপূর্ণ। সে যাহা হউক, অতি কষ্টে আমরা ইহার শিখরদেশে আরোহণ করিলে সেই সমতল স্থানে একটা প্ৰকাণ্ড ভগ্ন মন্দির দেখিতে পাইলাম । এই মন্দির প্রাচীর গাত্রে ছাদের নিম্নভাগে বিস্তর প্রস্তর মূৰ্ত্তি ও নানা ধরণের স্তম্ভ সকল শোভা পাইতেছে । --অবগত হইলাম, এই সকল প্ৰস্তর নিৰ্ম্মিত মূৰ্ত্তিগুলি চৌষট্টি যোগিনী নামে খ্যাত । স্থানীয় মূৰ্ত্তি গুলির মধ্যে কোনটীর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কিছুই নাই, DBDB DBBBBD DBDDD S DDDD DBBBLBBSBS DBDD BBD ಟ್ಲಿ Ayo rum