পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/৩২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cमizाgा द RVD (ट्रशांत সোমদেব দক্ষ প্ৰজাপতির সপ্তবিংশতি কন্যাদিগকে বিবাহ করিয়াছিলেন, তন্মধ্যে রোহিণী নাম ভাৰ্য্যার অপরূপ রূপলাবণ্য এবং যত্নে মুগ্ধ হইয়া তিনি তাহারই উপর সর্বাপেক্ষা অধিক আসক্তি প্ৰকাশ করিয়াছিলেন, তাদর্শনে তঁাহার অপরাপর পত্নীরা ঈর্ষার বশবৰ্ত্তী হইয়া পিতা দক্ষের অ্যালয়ে আসিয়া আপনাপন দুর্ভাগ্যের বিষয় জ্ঞাপন করি।-- লেন, তৎশ্রবণে প্রজাপতি ভাবিলেন, স্বামী বৰ্ত্তমান থাকাতে উপযুক্ত কন্যাদিগকে আপনি অ্যালয়ে স্থান দান বিধিসঙ্গীত নয়, সুতরাং তিনি স্নেহ সহকারে তাহাদিগকে নানা রূপে সাত্ত্বিনাপূর্বক সোম সকাশে প্রেরণা করিলেন, অধিকন্তু উপদেশ দিলেন যে, রোহিণী যেরূপ যত্নে স্বামীকে বশীভূত করিয়াছে, তোমরা ও তাহাকে সেইরূপ যত্নে বশীভূত করিবার চেষ্টা করি । কন্যাগণ পিতৃ উপদেশ শিরোধাৰ্য্যপূৰ্ব্বক অবনত মস্তকে স্বামী স্থানে গমন করতঃ প্ৰাণপণে তাহার সেবায় নিযুক্ত হইলেন, ভাগ্যক্রমে ইহাতে ও তাহারা সোমদেবের কৃপার পাত্রী হইতে সমর্থ হইলেন না, ফলতঃ তাহারা মনোদুঃখে হতাশপ্ৰাণে পুনরায় সদলে পিত্ৰালয়ে আগমন করিলেন, বিজ্ঞ রাজা এবারও তাহাদিগকে নানা প্রকার উপদেশদানে সান্থনা করিয়া এক অনুরোধ পত্রসহ সোমা সকাশে পাঠাইয়া দিলেন । সেই অনুরোধ পত্রের মৰ্ম্ম এইরূপ, “স্ত্রী- জাতির একমাত্র সম্পদ, স্বামীর ভালবাসা—এই ভালবাসায় বঞ্চিত হইলে তাহদের জীবন মরণ উভয়ই সমান । আরও লিখিলেন ষে সকল পত্নীই বোমীর কৃপার পাত্রী-অতএব পত্নীগণের প্রতি স্বামীর সমভাবে কৃপা বিতরণ করা উচিত ।” সোমদেব পুজনীয়^দক্ষের অনু