পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/৩২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিন্দুধৰ্ম্মের মুখপত্র “বঙ্গবাসী৷” সম্পাদক বলেন ;- সচিত্ৰ “তীর্থভ্ৰমণ-কাহিনী” শ্ৰীগোষ্ঠবিহারী ধর-প্ৰাণীত । কলকাতা ২০ ১ নং কর্ণওয়ালিস স্ট্রীটে বেঙ্গদু মেডিকেল লাইব্রেরীতে প্ৰাপ্তব্য। গ্ৰন্থকার নানা তীর্থ স্থান ভ্ৰমণ করিয়াছেন, সুতরাং তীর্থ তথ্য সম্বন্ধে ইনি যে অভিজ্ঞ, তাহা বলাই বাহুল্য । আলোচ্য গ্রন্থে তাহার পদে পদে প্ৰমাণ পাওয়া যায়, তীর্থ যাত্রীর ইহা উপকারী ও উপাদেয় । অনেক তীর্থের অনেক খুটিনাটি তথ্য পাওয়া যায়, কোথা ও কোথাও পৌরাণিক তথ্য বিস্তৃতভাবে লিখিত হইয়াছে । পৌরাণিক তথ্যগুলি বেশ, এ গ্রন্থ সাহায্যে হিন্দুমাত্রেরই পাণ্ড গোলকধাঁধার বড় উৎকার ङ्क्षे८द । বঙ্গবাসী—৮ই আষাঢ়, ১৩১৯ সাল । সৰ্ব্বজনপ্রিয় প্ৰবীণ সুচিকিৎসক ভারত গভৰ্ণমেণ্ট হইতে উপাধি প্রাপ্ত বৈদ্যরত্ন শ্ৰীযুক্ত কালিদাস বিদ্যাভূষণ মহোদয় বলেন ;-

  • বাদ্ধ ক্যাবস্থায় তীর্থ ভ্ৰমণ অসম্ভব, কিন্তু তীর্থ দর্শন বাসনা নিরন্তর রহিয়াছে। সেই বাসনা চরিতাৰ্থ করিবার জন্য শ্ৰীমান গোষ্ঠবিহারী ধর-প্ৰাণীত “সচিত্ৰ তীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী” পাঠ করিয়া প্রীতি-প্ৰফুল্লিত হইলাম। কারণ গৃহে বসিয়া দুৱস্থিত তীর্থগুলির বিবরণসহ প্ৰতিকৃতি দর্শন বিশেষ প্রীতি প্ৰদ এবং র্যাহারা তীর্থগমনে সমুদ্যত হইয়াছেন, তাহাদের পক্ষে পুস্তক খানি আতি যত্নের বস্তু । কোথায় কোন বস্তু পাওয়া যায় বা অপ্রাপ্য, তাহা বিশদভাবে বিবৃত হইয়াছে। যদিও এক্ষণে রেলপথে সৰ্ব্বত্র যাতায়াতে সুবিধা হইয়াছে, তথাপি টাইমটেবিল ব্যতিরেকে যেরূপ রেলপথে আসা-যাওয়া চলে না, সেইরূপ এই পুস্তক