"صفیہ . r هم عصبی محم-سمي কচ্ছদেশ একটী অৰ্দ্ধচন্দ্ৰাকৃতি প্ৰায়-দ্বীপ । সিন্ধু দেশের দক্ষিণ পূৰ্ব্বদিকে ইহা অবস্থিত । এই স্থানটী বৃহৎ “রণ” নামক অগভীর লোনাহ্রদের দ্বারা সিন্ধুদেশ হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া কচ্ছ দেশ নামে প্ৰসিদ্ধ হইয়াছে । দেশটিী প্ৰায়ই শস্য শূন্য । ইহার পূর্ব হইতে পশ্চিম দিকে কেবল পর্বত মালায় সজ্জীকৃত। এদেশে ঘোড়া ও বন্য গৰ্দভ প্রচুর পরিমাণে দেখিতে পাওয়া যায় । এখানকার অধিবাসীরা রাজাকে রাও বলে । তাহার অধীনে অনূ্যন দুইশত জমিদার মাছেন। দেশের মধ্যস্থলে ভোজনগরই ঈহার রাজধানী। ১৮১৯ খৃঃ এখানে ভূমিকম্প হওয়াতে, এই দেশটীি প্রায় ধ্বংস হইয়াছিল ; এমন কি সেই প্ৰলয়কর সময় স্থানীয় ভূমিখণ্ড ও নিকটবৰ্ত্তী গ্রাম সমূহ জলে ডুবিয়া একটী প্ৰকাণ্ড বালির বাধে পরিণত হইয়া যায় । সাধারণে ঐ বাধকে বিধাতার বাধা বলিয়া থাকেন । তৎপরে স্থানীয় রাজার অনুগ্রহে সেই বালির বঁাধ এক্ষণে নূতন কলেববে 空f売窓で を考stび支 অরণ্য শবদ হইতে লবণ হ্রদের নাম “রণ” হইয়াছে, অর্থাৎ একটী বালুকাময় অগভীর ঝিল । ইহার দক্ষিণ পশ্চিমস্থান মরশুমকালে জলপূৰ্ণ হয়, অন্য সময়ে কেবল লবণাময় । লবণ হ্রদের মধ্যে কয়েকটী দ্বীপ আছে, তাহাতে কেবল বন্য গর্দভ ও নানাজাতীয় অদ্ভুত কীট পতঙ্গে” শতিবিধি দৃষ্ট হইয়া থাকে । কচ্ছদেশের পূর্ব সীমানায়ও ঐরূপ একটী "রণ” আছে । কচ্ছদেশে কয়েকটী বিখ্যাত স্থান আছে, যথা- উত্তর পশ্চিম কোণে দ্বারকাপুরী, দক্ষিণ উপকূলে সোমনাথ । কথিত আছে, এই স্থানের নিকটবৰ্ত্তী কোন একস্থানে শ্ৰীকৃষ্ণ ব্যাধ কর্তৃক হত হন। সোমনাথের উত্তরদিকে কেবল জঙ্গল ও পর্বতময় এক প্রদেশ আছে, উহা গির নামে প্ৰসিদ্ধ । গির নামক এখানে যে পর্বত আছে, তাহার পাদদেশে মহারাজ অশোকের রাজত্ব
