পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তীৰ্থসেবকদিগের কৰ্ত্তব্য তীর্থযাত্রা করিবার পূর্ব দিবস গৃহে উপবাসপূর্বক যথাশক্তি গণেশ, পিতৃগণ ও বিগ্ৰহগণের পূজা করত; পরমানন্দে হৃষ্টচিত্তে যথানিয়মে শুভদিনে, শুভলগ্নে যাত্রা করিতে হয়। তীর্থ স্থানে ব্রাহ্মণের পরীক্ষা করিতে নাই, অন্নপ্রার্থীকে অন্নদান, ভিক্ষার্থীকে ভিক্ষাদান করিতে হয়। DBBBD BD D DDBD BSD BgKDD DB BBKK KDBBK KD KD BDBBLBD K SS SBsBBYJ S TD uTS DDD D DY S DB DDBDB KDLE DDD DBBDS DBD DBB DDBDBBD DBBBBD DB ६छ् । পুরাকালে ভীষ্মদেবের একদা তীর্থ পৰ্য্যটন করিবার বাসনা বলবতী হইলে, তিনি পুলস্ত্য ঋষির নিকট তীর্থ কীৰ্ত্তব্য বিষয় জিজ্ঞাসা করাতে, ঋধিবরের নিকট উপদেশ পাইয়াছিলেন যে, যাহার হস্ত, পদ ও মন মসংযত, যাহার বিদ্যা ও বুদ্ধি আছে, সেই ব্যক্তিই তীৰ্থ ফললাভ করিতে পারে। যে ব্যক্তি জিতেন্দ্ৰিয়, অল্পাহারী ও কামনা পরিশূন্য হইয়া কৰ্ম্মক্ষেত্রে অবতীর্ণ হন, যিনি নিষ্পাপ মনে ভক্তিসহকারে তীর্থ স্থানের দেবমূৰ্ত্তিগুলিকে যথার্থ ভগবানস্বরূপ জ্ঞান করিয়া অৰ্চনা করিয়া থাকেন, তিনিই তীৰ্থ ফললাভ করিয়া থাকেন। যিনি ক্ৰোধ শূন্য, সত্যশীল, দৃঢ়ব্ৰত এবং সর্বভূতে আত্মোপম হইয়া অগ্রসর হন, তিনিই তীর্থ ফল অর্জন করিতে সক্ষম হন । ফলতঃ সংযতাত্মা না হইয়া শত সহস্ৰ বার তীর্থ পৰ্য্যটন করিলেও কেহই তীৰ্থ ফললাভ করিতে পারে না । যে চিত্তে খলতা নিহিত আছে, তীৰ্থ স্থানে তাহার কিরূপে পরিাশুদ্ধি হইবে ? চিত্ত নিৰ্ম্মল না হইলে স্নান, বঙ্গ, শৌচ, তীৰ্থসেবা সকলই