পাতা:সপত্নী সরো.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপত্নী সরে । 2 x * গোস্বামী কহিলেন “ মারে প্রণি বড় না ধন কড়ি বড় । গহনায় কি করে ;–চল যাওয়া যাক, ”। “গহনায কি করে। ঠাকুর, সেড কেমন কথা হলো ? “মা গোসাঞী" যখন আমাকে জিজ্ঞেস কোয়বেন কি কি আভরণ এনেচিস, তখন আমি কি বলবো । গোসাঞীদের মেয়ের তো এমন হাৰ নয় ষে পেতলেৰ থাল দেক্কলে ভুলৰে। দুল্লাভের এই সকল কথা শুনিয়া গোস্বামী মনে মনে কৰিলেন “ তাও তো বটে,--রিক্ত হস্তেই বা কি প্রকারে साहे ? श्रछद्र१ ईौলোকের সন্ত্রম, ও জীবৃন। যাহার অভরণ নাই, সেই স্ত্রী আপন জীবন নিষ্ফল বিবেচনা করিয়া থাকে । বরং যদি মুমেরুর ভরে স্ত্রীলোকের প্রাণ যায়, সেও তাহার শ্লাঘ্য ; কিন্তু বিনালঙ্কত নারী স্বরপুরেও আপনাকে স্বর্থী জ্ঞান করে না " । এইরূপ আলোচনা করিয়া গোস্বামী প্রাচীন তৃত্যকে কছিলেন, “ জারে ফুল্লভ, তবে না হয় আর দিন কতক থাকা যাউক” । wب দুরক্ত কহিল “ ষে আঙ্গে আজ্ঞানে মগ্ন হুইয়া মনে মনে কছিল, “তৰে জারে দিন কতক ভাল করে খাওয়া ৰাক”। দুল্লভ অত্যন্ত উদয়পরায়ণ ছিল, ও দ্বন্ধি দুগ্ধ ছানা ও সন্দেশের লোভ কুত্ৰাপি সম্বরণ করিতে পারিত না। আদিমাধবের নিকেতনে উপাদেয় ভোজনের অভাব ছিল না। কিন্তু ভদ্রাসনে কেহ মও'র মুখ দশন করিতে পাইণ্ড না । , কিছু ৰিধির বিপাকে ছন্ন ভের মে দাশ, ৰক্ষাও প্রত্যাশা হুইল । গোস্বামী সায়ংসন্ধ্যা করিয়া বিরলে বসিয়া আছেন, সম্মুখে প্রাচীন ভৃত্য, এমত কালে বহিদ্বারে দুই জন লোক আসিয়া গভীর রবে ডাক