এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
●●● द्भिश्नं त्रिशङ्गाय चठिश्चण्वनौ । নীল নদী আক্কা খণ্ডের মধ্যস্থলে উৎপন্ন হইয়া ২••• ক্রোশের অধিক দূরে প্রবাহিত হওয়াতে শেষে মিসরের উত্তরস্থ মেডিটরেনীয়ান নামক সমূদ্রে পতিত হয়। উহার একটী আশ্চর্য্য লক্ষণ এই যে, সমুদ্র অবধি ৮০০ ক্রোশ পর্য্যন্ত উহা এককালে স্বতন্ত্র ও অনুপরুত জলস্রোত ; তাহান্তইতে অনেক শাখা নির্গত হয় বটে, কিন্তু sa, as . ভিন্ন কোন একটী নদীর জলে তাপনি এন্থতি। হার কিছুই সম্বন্ধন ফলে না। সমুদ্র তীর অবধি নীলের প্রথম নিবার পর্য্যন্ত মিসর দেশ সম্পূর্ণ ২৭৫ ক্রোশ দীর্ঘ আছে। প্রায় ২০০ ক্রোশ ব্যাপিয়া পাশ্বে ২ দুইটা পৰ্বতশ্রেণী আছে ; নদী তন্মধ্য দিয়া বহিয়া যায়। *
- পুরাবৃত্তে আমরা অবগত হইতেfছ যে, অতি পূৰ্ব্বকালে নীল নদীর উৎপত্তি-স্থল বিষয়ক প্রগাঢ় বাদানুবাদ হইত ; এব৯ অনেক বার অনেক কৌতুহলাক্রান্ত জনের উহ ভঞ্জন করণার্থে স্তদনুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইয়াছিল। খ্রীষ্টের জন্মের কিয়ংকাল পূৰ্ব্বে ষিউ"লাউস কৈসর নামক রোমীয় অধীশ্বর নীলের জন্মস্থান অস্বেৰণ করিতে দুই সেনাপতিকে প্রেরণ করিয়াছিলেন। কিন্তু তাহাদের উদ্দেশ্য সিদ্ধ হয় নাই, এবং আমাদের সময়ের পূৰ্ব্বে কেহই চরিভার্থ হয় নাই। সেই বহুকালীন উদ্দেশ্য অধুনা সফল হইয়া উঠিয়াছে; তদ্বিষয়ে সন্দেহ মাত্র অন্তৰ্হিত হইয়াছে। ইহার বৃত্তান্ত এই, ১৮৬২ শালে মল্পীক ও গুণ্টি বলে দুই ইংরাজী সেনাপতি উক্ত নদীর बडङ थकाभ कग्निदई सशिग्ना उमछिभूथ *ाशन छहिप्ड च्प्राद्रक করিলেন। তাহার আস্তৃকার মধ্যভাগস্থ অনেক অসভ্য জাতিগণের স্বধ্য দিয় ঘাইতে সময়ে ২ অত্যন্ত আপদগুৰু হইয়াছিলেন। তা
