©ፃኳ” মিসর বিষয়ক ভবিষ্যদ্বাণী । দুই শত বৎসর অতীত হইলে মিত্ৰীয়ের সা दिखाठोप्प्रब्रा •- २* বান্ধিয়া বিজাতীয় বিপক্ষগণের ਭਾਵੇ। সহিত ঘোরতর যুদ্ধে প্রবর্তিত হয় ; তাহার চরিতার্থ হুইল ; বিজাতীয়েরা পরাস্ত হইয়া দেশহইতে পলায়ন করিল। তৎপরে মিত্রীয় রাজারা সমুদায় দেশের উপর অবাধে রাজত্ব করিলেন। যিনি প্রথমে সিংহাসনাৰূঢ় হইলেন, বুঝি, তিনি “ ফিরেীণ আমোসিস ” নামে বিখ্যাত ছিলেন; তিনি ও র্তাহার কুলবর্তি রাজগণ অতিশয় বুদ্ধিমান ও কাৰ্য্যদক্ষ ছিলেন, এবং তাহারা আপনাদের ঐশ্বৰ্য্য ও নৈপুণ্যের উপলক্ষে যে সকল নেয়। নানা প্রকার বিদ্যা ও উদ্যোগ সহকারে অবশেষে ইহা সিদ্ধান্ত করিতে সমর্থ হইয়াছেন ; তাহারা সকলেই অকুতোভয়ে বলেন যে, সুতেক শব্দের যথার্থ অর্থ এই “ ঈশ্বর, জুর্থাৎ অদ্বিভীয় সত্য এক মাত্র ঈশ্বর।” তবে এই বিষয় নিপন্ন ইস্টল, এবs আমাদের এই রূপ অনুভব হইতে পারে যে, যুষফের উদ্ধারকত্তা ফিরেীণ আপফিস অদ্বিতীয় সত্য ঈশ্বরের ভক্ত সেবক ছিলেন। যুষফের বিষয়েও একটা অদ্ভুত চিহ্ন আবিষ্কৃত হইয়াছে ; উাছার কবরস্থান প্রকটিত হইল ; উহা পূৰ্ব্বকালীন রাজধানী মেমফিসের সমুখে আছে ; উহ! প্রস্তরনির্মিত ; শুদুপরে মিস্ট্রীয় অক্ষরে খোদিত যুষফের নাম আছে ; উাহার এই রূপ উপাধিও আছে, যথা “ ইনি মিসরের ভূপতিদ্বয়ের শস্যভাণ্ডারের অধ্যক্ষ ছিলেন।” অপিচ, “ আলুেক” শব্দও তদুপরে পঠিগু হইত্তেছে ; এই বচনের ভাব এই, " প্ৰণিপাত্ত কয়।” পাঠকগণের স্মরণে থাকিবে যে, ফিরেীণের আজ্ঞানুসারে এক জন সৰ্ব্বদা মূষফের রখের আগ্নে দৌড়িয়া কছিত, “ প্ৰণিপাত কর। প্ৰণিপাত কর।” আদিপুপ্তক ৪১° ৪৩৷
