পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চার সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলভা । ৪৬৯ য়াছে।” হিন্দুরা ও ব্রান্ধেরা তাদৃশ চিন্তা করেন; এমাত্র প্রভেদ আছে, ইহাদের অনেকে বলিবেন যে, “ চারি সুসমাচার যে কোন সময়ে, আর কাহাদের দ্বারা রচিত হইয়াছিল, ইহা নিতান্ত সন্দেহের স্থল l” ঈদৃশ লোক সকল অনুভব করেন যে, অন্যান্য ধৰ্ম্মশাস্ত্রের যাদৃশ দোষাদোষ আছে, বাইবেলের অবশ্যই তাদৃশ হইবে। র্তাহারা যে বাইবেলের যৎকিঞ্চিং অলীকতা প্রতিপন্ন করিয়াছেন তাহা নয় ; তাহার অমনি এৰূপ সিদ্ধান্ত করিয়াছেন যে, “ কোরাণ হউক, কি চারি বেদ হউক, কি পুরাণ হউক, আমরা বিলক্ষণ দেখিতেছি যে, তৎসমুদায়ের দোষ-স-আব হইয়াছে; তবে কেন না বাইবেলের হইবে ? অবশ্যই আছে।” ইহাদের বিচার কেমন অমূলক ও যুক্তিহীন, তাহা এক দৃষ্টান্তमृकाढचाद्र इश- बांझाँ *ांठे८कङ्गां श्रनॉञ्चांदन বুঝিতে : : পারবেন। তাবৎ দেশে জুয়াচোর কাশ হইতেছে। থাকে, এব° সমুদায় লোকের মধ্যে অনেকগুলিন মেকী মুদ্রাও প্রচলিত আছে ; যদি কেহ ইহা নিরীক্ষণ করিয়াই সিদ্ধান্ত করে যে, যাবতীয় মনুষ্য জুয়াচোর এবং সমুদায় মুদ্রা মেকী, তবে লোকে কি বলিবে? তাহারা কি ঐ ব্যক্তি জবোধ ও নিশ্চিন্তু বলিয়া নির্দেশ করিবে না? 2 s