পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৭৮ চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলতা । এ দুই প্রত্যক্ষবৎ প্রমাণ ব্যক্ত করা হইয়াছে; এখন আমরা চারি সুসমাচারের অবিকলতা বিষয়ক আনুক্রমিক প্রমাণ উথাপন করি। এস্থলে আমাদের প্রশ্ন এই, আমাদিগের হস্তে যে চারি সুসমাচার আছে, এই গ্রন্থচয় যে যথার্থই খ্রীষ্ট্রের সেই চারি শিষ্যদ্বারা রচিত হইয়াছিল, ইহার কীৰ্দশ প্রমাণ আছে ? এ প্রশ্নের উত্তর maar as দেওয়াতে আমরা অনুসন্ধান-তরিचांदश्चक्षब ।। যোগে প্রমাণ-স্রোতে ভাসিয়া যাই, ভাসিতে ২ কোথায় উপনীত হইব তাহ দেখি ।. হে পাঠক মহাশয়েরা! বিনতি করিতেছি, আপनांझ। मङ्गलग्रन क्रुद्धैश्वा यशांत्द्विं लक्ष्त्रॆांग्क्षी श्न् ; আপনাদের পূর্বতন অববোধ ও কুসংস্কার বিসজর্জন করিয়া অবাধে উক্ত স্রোতে ভাসাউন, ইহাই আমাদের একই নিবেদন । আমরা নির্দিষ্ট স্রোতের উনুইর অভিমুখে গমন করি, অর্থাৎ আমরা ক্রমাগত শিষ্যগণের আমরা ema সময় পৰ্য্যন্ত উৰ্দ্ধগমন করিব । ম্রোক্তে জ্ঞাসিয়া যাই। আমরা কোথায় শুভযাত্রী আরম্ভ করিব ? ইদানীন্তন যে মহোদয়েরা নীল নদীর দূরস্থিত উৎস প্রকাশ করিয়াছেন, র্তাহারা ঐ বৃহৎ স্রোতস্বতীর মধ্যস্থলে আরম্ভ করিয়াছিলেন। নদীর সমুদ্রের সঙ্গে যথায় যোগ হয় তথায় আরম্ভ