পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলতা৷ ৪৭৯ করাই রথ কালক্ষেপমাত্র হইত ; তজপ আমরা যে প্রমাণ-স্রোতের উনুইর অনুসন্ধানে প্রবর্তিত হইতেছি, সে স্রোতের অধিকাংশই উল্লঙ্ঘন করিলেই করিতে পারি ; অর্থাৎ যৎকাল অবধি সুসমাচার গুলি সৰ্বত্রে বিনা তর্কে বিরাজমান অাছে, এই তাবৎ কাল আমাদের মীমাংসার মধ্যে আইসে না; যাহাতে বাদানুবাদ নাই আমরা কেনই তাহা লইয়া অকারণে বাগবিতণ্ডা .." : ফরিব? তবে আমরা অকুতোভয়ে সৰ্ব্বত্ৰে সৰ্ব্বম গু- ऊँख् করিতেছি যে, চারি সুসমা:","ঃ চার সত্য হউক কি মিথ্যা হউক, হষ্টয়াছে । যথার্থ কি ক্লব্রিম হউক, ১৫০০ বৎসরাবধি উহারা সত্য বলিয়া গ্রাহ্য হইয়াছে । বোধ হয়, অনেকে ইহা শুনিয়া বিস্মিত হইয়া উঠিবেন ; তাহাদের সচরাচর এমন অনুভব অাছে, ষে লোকই নিয়ত সুসমাচার গুলির বিষয়ে সংশয়িত হইয়া আসিতেছে ; কিন্তু তাহা নয় ; বুদ্ধিমান ব্যক্তিমাত্রেই জানেন যে, গত ১৫০০ বর্ষাকালে, সৰ্বদেশে, ও সর্বমণ্ডলীতে, সমুদায় খ্ৰীষ্টিয়ান লোক এক চিত্তে ও এক স্বরে, স্বীকার করিয়াছেন যে, চারি সুসমাচার যথার্থ চারি শিয্যের রচনা, এব• তদীয় বৃত্তান্ত সকল সম্যক্ৰপে নিৰ্দ্দোষ ও অবিকল্প। বস্তুতঃ এত কাল অবধি সুসমাচার বিষয়ক