8%, য়েস্ত খ্ৰীষ্ট বিষয়ক ভবিষ্যদ্বাণী । বালিকাদিগের নিমিত্তে আশ্রয়ুশালা, এব° বিদ্যা বিতরণার্থে পাঠশালা ; তাবৎ খ্ৰীষ্টাগ্রিত জাতিদিগের মধ্যেই এই সকল সুনিয়ম দৃষ্ট হইতেছে। অার ভারতবর্ষও এ পক্ষে অনাশীৰ্বাদিত নহে; ভারতবৰ্ষৰ কি. ভারতবর্ষীয় ভ্রান্ত উপাসকের জগ য়থ পরিমানে স্থা 3." : মাথের রথের চক্রের নীচে আর ु:ु ! পতিত হইয়া প্রাণ ত্যাগ করে না; নিম্ব কাঠের প্রতিমার সম্মুখে আর কেছ প্রাণ বিসর্জন করে না ; মৃত স্বামীর চিতারোহণ পূর্বক ভ্রান্ত স্ত্রীরা আর আগুন থাইয়া মরে না; এব• শিশুরাও আর গঙ্গাসাগরে নিক্ষিপ্ত হয় না। খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মম্বারা ভারতবর্ষের আরও অনেক উপকার হইয়াছে, যথা, শরীরের স্বাধীনতা, সম্পত্তির নির্বিঘ্নে ভোগ,যথার্থ ও ন্যায্য ব্যবস্থা, জ্ঞামোপা বাহুল্য বিবরণ করা অন্যায়, এতন্নিমিত্ত্বে বিস্তুরিত রূপে প্রকাশ করিলাম না । কিন্তু ঐ পূৰ্ব্বকালীয়দের মধ্যে যে সকল গুস্থকরা fছল তাহারা ঐ অশ্লীল বিষয় বর্ণনা করণে বিরত হয় নাই। পপ্তিতের নির্লজ্জ হইয়। ঐ সকল অকথ্য অশ্রাব্য ঘৃণিত বিষয় অম্লান বন্ধুনে বর্ণনা করিয়া গিয়াছে ; আর জাহারা নিজেও ইন্দুিয়- কুৎসিত পাপপঙ্কে নিমগ্ন ছিল। ষাহার। অত্যন্ত পণ্ডিত, ও জানালোচনাম্বারা অতিশয় সন্তু স্ত হইয়াছিল, তাছারাও এমত পাপ নিৰ্ভয়ে করিত। খ্ৰীষ্টের আগমন সময়ে, জ্ঞাৎকালিক সভ্য জাতিদের মধ্যে যে কেমন ঘোরতর পাপ প্রবল ছিল, ইহার সংক্ষেপ ও বিশ্বস্তু তালিক প্রেরিত পাউঙ্গ রচনা করিয়াছেন, তিনি রোমদেশীয় খ্ৰীষ্টাশিত লোকদিগকে যে পত্র লিখিয়াছেন তাহার প্রথম অধ্যায়ে ঐ সAক্ষেপ বিবরণ অাছে।
