Պեր ভারতে ইউরোপীয়ান পৰ্যটক “স্ক্রীহস্তী ব্যতীত বন্য হস্তী আবদ্ধ করা যায় না। করিণী:দিগকে এই উদ্দেশ্যেই শিক্ষা দেওয়া হয় এবং প্রত্যেক শিকারীর এই প্ৰকার ৫াগুটী শিক্ষিতা হস্তিনী আছে। তাহারা বলে যে তাহারা স্ত্রীগুলিকে এমন একরূপ তৈল মর্দন করায় যে (৪) উহার গন্ধ পাইলে বন্য হস্তিগণ উহাদিগকে কিছুতেই পরিত্যাগ করিতে চাহে না । শিকারিগণ বন্য হস্তিগণকে উপযুক্ত স্থানের নিকটে আনয়ন করিলে, তাহারা নগরে সংবাদ প্রেরণ করে এবং অনেক অশ্বারোহী ও পদাতিক নগর হইতে সেই স্থানে সমবেত হইলে তাহারা স্ত্ৰীহস্তীকে একটি সোজা পথে - প্ৰবেশ করিতে বাধ্য করে । এই পথ প্ৰাসাদ পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত । করিণী ও বন্যহস্তী এই পথে প্ৰবেশ করিলে প্ৰবেশদ্বার রুদ্ধ করা হয়। পরে তাহারা করিণীকে বহির্দেশে আনয়ন করে। হস্তী একাকী রহিয়াছে দেখিতে পাইলেই সে ক্ৰন্দন ও চীৎকার করিতে থাকে এবং গৃহপ্ৰাচীর ভগ্ন করিবার চেষ্টা করে। এই সকল প্ৰাচীর বৃহৎ কাষ্ঠখণ্ডদ্বারা নিৰ্ম্মিত। হস্তী নিজ দন্ত দ্বারা এই সকল কাষ্ঠখণ্ডের কতকাংশ ভগ্ন কবিতে সক্ষম হয় । তৎপরে শিকারীরা তীক্ষ বেত্ৰ দ্বারা হস্তীকে আঘাত করিতে থাকে এবং তাহাকে একটা গৃহে আশ্ৰয় লইতে বাধ্য করে। তথায় তাহারা তাহার শরীরের মধ্যপ্রদেশ ও পাদদেশ রজ্জ দ্বারা বন্ধন করে এবং তিন চারিদিন তাহাকে BDDLL YK DBD DYLLDBD DBDDBB BBLS D DBDS BBSS তাহারা সেই স্থানে একটা করিণী, আহার এবং পানীয় আনয়ন করে এবং হস্তীও কয়েক দিবসে বশ্যতা স্বীকার করে। এই হস্তীগুলিই রাজার যুদ্ধের সময়ে প্রধান সাহায্য করে। যখন minuri (8) সম্ভবতঃ ফাঁচ এইস্থানে হস্তিমদের উল্লেখ করিয়াছেন।
