之心之 ভারতে ইউরোপীয়ান পৰ্যটক ७ नवडि ब्रिांटछन विवां ब्राउांलका निऊँकडॉgद বাদশাহকে প্রকাতে তিরস্কার করিলেন। কারণ তিনি বলিতেন যে, একােপ কাৰ্য্যে যে সাহসের প্রয়োজন তাহা ঈশ্বর দেন। যাজকগণের প্রতি বাদশাহের শ্ৰদ্ধা ছিল বলিয়া বাদশাহ বিনা প্ৰতিবাদে তাহদের কথা’ শ্রবণ করিলেন। ইতার পরে তঁহার প্ৰিয় বন্ধু, জনৈক ব্ৰাহ্মণজাতীয় ক্ষুদ্র রাজা আর কখনও তঁহাকে চিতা দর্শন করিতে লইয়া যাইতে
- igद्ध2 =थे ।
যাহাতে যন্ত্রণা অনুভব করিতে না পারে সেই উদ্দেশ্যে এই হতভাগ্য স্ত্রীলোকদিগকে অহিফেণ, সিদ্ধি ( গাঁজার ন্যায় ওষধি ) ও কখন কখন ধুতুরা খাওয়াইয়া মত্ত করা হয়। ( ধুতুরা ইউরোপীয়দিগের অজ্ঞাত কিন্তু ভাবতবাসীর পরিচিত এক প্ৰকার গাছ)। যখন তাহারা প্ৰায় বিহ্বল হইয়া পড়ে অথচ কিঞ্চিৎ চৈতন্য থাকে, তখন তাহাদিগকে উপদেশ, প্ৰাথন ও চিরস্থায়ী খাতির আশা দিয়া প্ৰজ্বলিত চিতায় কম্প প্ৰদান করিতে উত্তেজিত করা হয়। যদি তাহারা ইতস্ততঃ করে, তবে তাহাদিগকে বল প্রকাশ করিয়া অগ্নিকুণ্ড নিক্ষেপ করা হয়। ভাঙ্গারা পলায়ন করিতে চেষ্টা কবিলে, দীর্ঘ বংশদণ্ডদ্বারা প্ৰজ্বলিত অনলে পুনরায় নিক্ষিপ্ত হয়। যে সকল সম্রান্ত ব্যক্তি [ উক্ত সতীদাহের সময় ] উপস্থিত ছিলেন, যাজকদিগের অনধিকারচর্চা তঁহাদের ভাল লাগিল না। কিন্তু বাদশাহের বিরুদ্ধাচরণ কবিতে সাহস না পাইয়া তাহারা চুপে চুপ্লে নিজেদের মধ্যে বলাবলি করিতে লাগিলেন “ঐ কৃষ্ণপরিচ্ছদধারী ইউরোপীয়গণ চলিয়া যায় না কেন ?” ঐ বিষয়ে বাদশাহকে তিরস্কারের কথা ইউরোপীয়দিগের দুঃসাহসের কথা সমস্ত নগুরে প্রচারিত হইল। সকলেই তাঁহাদের ঘ্যবহার প্রশংসা করিলেন ;