পাতা:সমসাময়িক ভারত (চতুর্থ খণ্ড).pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

yo বৌদ্ধধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিয়া, সম্পূর্ণরূপে ভারতীয় প্রভাবের বশীভূত হইয়া পড়িয়াছিলেন । ভারতবাসিগণ র্তাহাদের পুরাতন ইতিহাস লিপিবদ্ধ করিয়া রাখেন নাই। যাহা সমসাময়িক প্রয়োজন সাধনের জন্য লিখিত হইত, নানা রাষ্ট্রবিপ্লবে তাহাও বিলুপ্ত হইয়া গিয়াছে। সুতরাং ভারতবর্ষের ইতিহাসে “আলেকজান্দারের অভিযান” উল্লিখিত হইলে, কি ভাবে উল্লিখিত হইত, তাহার কল্পনা করা অসম্ভব না হইলেও, পরিচয় প্ৰদান করা অসম্ভব । আলেকজান্দারের সমসাময়িক লেখকগণের গ্রন্থে একটি ভারতীয় যুদ্ধ বিশেষ বিস্তৃত ভাবে উল্লিখিত হইয়াছিল। যাহার সহিত সেই যুদ্ধ সংঘটিত হইয়াছিল, ভারতবর্ষের সাহিত্যে র্তাহার নাম চিরস্মরণীয় হইতে পারে নাই। কিন্তু গ্ৰীক লেখকগণ র্তাহার নাম চিরস্মরণীয় করিয়া গিয়াছেন। তঁহার প্রকৃত নাম কি ছিল, তাহ জানিবার উপায় নাই ; গ্ৰীক লেখকগণ DBDBD DBDBBD DBB DBDDDDB BBB BDDS S D DBDBBDBS সম্রাট ছিলেন না, দিগ্বিজয়ী ছিলেন না, একজন অসামান্য মহাবীর ছিলেন না, স্তুতিপরায়ণ ইতিহাসলেখক পরিবেষ্টিত প্ৰধান পুরুষ ছিলেন না। তিনি ভারতসীমায় অবস্থিত একটি ক্ষুদ্র জনপদের অধীশ্বর ছিলেন। আলেকজান্দার তঁহাকে কর প্রদান করিবার জন্য ও রাজ্যের সীমান্তে আসিয়া দেখা করিবার জন্য দূতমুখে সংবাদ প্রেরণ করিয়াছিলেন। পোরস উত্তর দিয়াছিলেন,-“তিনি দ্বিতীয় প্রার্থনা পূর্ণ করিবেন, আলেকজান্দার যখন তাহার রাজ্যে প্রবেশ করিবেন, তখন তিনি সশস্ত্ৰ তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিবেন।” পোরস র্তাহার প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিয়াছিলেন । । গ্ৰীক লেখকগণ লিখিয়া গিয়াছেন,-“মনুষ্য যেরূপ দীর্ঘ হইতে