পাতা:সমসাময়িক ভারত (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰাচীন-ভারত অন্বেষণকারী পিপীলিকা, ত্রিকোণ মস্তকধারী বনদেবতা, এবং বৃহদাকারের বৃষ ও মৃগ ভক্ষণকারী সৰ্পের কথা উল্লেখ করিয়াছেন। ইরাটিসথিনিস বলেন যে, এই সকল লেখকগণ আবার পরস্পর পরস্পরকে মিথ্যাবাদী বলিতেও কুষ্ঠিত হয় নাই। উপযুক্ত দুই জনেই পালিবােথায় দূতরূপে প্রেরিত হইয়াছিলেন ; মেগাস্থেনিস সান্দ্ৰাকোটসের নিকট এবং ডিমাকস ও তৎপুত্ৰ আমিত্রোকাডেসের নিকট ছিলেন। তঁহার এইরূপে প্ৰবাসের স্মৃতি রাখিয়া গিয়াছেন, কিন্তু এরূপ রাখিবার কি আবশ্যকতা ছিল, তাহা আমি বুঝিতে পারি না। “তৎপরে, ষ্ট্রাবো বলিয়াছেন, “পাটাক্লিসের সহিত ইহাদের কোন সাদৃশ্য দেখা যায় না । ইরাটিসথিনিসও যে সকল প্ৰাচীন গ্রন্থের উপর নির্ভর করিয়াছিলেন, সেই সকল গ্রন্থেও এইরূপ অসঙ্গত বিবরণ দেখিতে পাওয়া যায় না” প্লাবোর এই কথাটী অদ্ভুত বলিয়া বোধ হয়, কারণ ইরাটিসথিনিস প্রধানতঃ মেগাস্থেনিসেরই অনুসরণ করিয়াছিলেন । প্লিনি ( ৪৬ ) বলিয়াছেন যে, মেগস্থেনিস ও ডাইওনিসিয়াস প্রভৃতি অন্যান্য গ্ৰীকলেখকগণ ভারতীয় রাজসভায় অবস্থানপূর্বক ভারতীয় জাতিসমূহের বলাবল সম্বন্ধে যাহা লিখিয়া গিয়াছেন, তাহদের তথ্য জ্ঞাত হইতে পারি, কিন্তু (৪৬) প্রাণীতত্ত্ববিৎ প্লিনি বিনুবিয়স নামক আগ্নেয়গিরির অগ্নাদগমে প্রাণী artistërtf(ans i fetfas “stëve” (Historia Naturalis) ata që uK DE CBHD DDD DDSS SLD DuuDuS SDD ELB LLLY S