বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সমসাময়িক ভারত (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেগাস্থেনিস \SN) পাণ্ডিত্যের প্রতি র্তাহাদিগের বিশেষ ভক্তি ছিল । মেগাস্থেনিস যদি বহুসংখ্যক উচ্চপদস্থ ব্যক্তিগণের প্রমুখাৎ ঐ সকল বিষয় শ্রবণ করিয়া লিপিবদ্ধ করিয়া থাকেন, তাহাতে আমাদের আশ্চৰ্য্য হওয়ায় কি কারণ আছে ? তাহার ; লিখিত আখ্যানগুলি ষ্ট্রাবো এবং সলিনাসের গ্রন্থেও ( ৫১ ) স্থান পাইয়াছে। সোয়ানবেক তৎপরে মেগাস্থেনিসের বর্ণিত কতকগুলি আখ্যান আলোচনা করিয়া এবং সে গুলির ভারতীয় উৎপত্তির প্রমাণ দেখাইয়া বলিয়াছেন যে, “অপর লেখকগণের সহিত তুলনায়, মেগাস্থেনিসের সত্যপ্রিয়তা সম্বন্ধে সন্দেহের কারণ নাই ; কারণ, তিনি স্বচক্ষে যাহা দেখিয়াছিলেন এবং অপরের নিকট যাহা শুনিয়াছিলেন, তাহাঁই যথাযথ ভাবে বর্ণনা করিয়াছেন। সুতরাং, র্তাহার কোন একটী বৰ্ণনা কতদূর বিশ্বাসযোগ্য, ইহা বিচার করিতে হইলে, তাহার সংবাদদাতা কতদূর বিশ্বাসযোগ্য তাঁহাই বিবেচনা করা উচিত। কিন্তু, এ স্থলে সন্দেহের কোন কারণই নাই ; কারণ, তিনি নিজে যাহা প্ৰত্যক্ষ করেন নাই, সে সকল বিষয় তিনি ব্ৰাহ্মণদিগের নিকটে অবগত হইয়াছেন । এই ব্ৰাহ্মণগণই রাজ্যের প্রকৃত শাসনকৰ্ত্তা ছিলেন এবং প্ৰমাণস্বরূপ তিনি পুনঃপুনঃ সেই ব্ৰাহ্মণদিগের কথাই উল্লেখ করিয়াছেন। এই জন্যই তিনি কেবল যে প্ৰসিদিগের রাজ্য কি প্ৰকার শাসিত হইত, তাহার বর্ণনায় সক্ষম হইয়াছিলেন, তাহা নহে; তিনি SSS LDDBD BDDDB DDD DED0 BDi BDDB EDEBD BD \ෙන්