পাতা:সমসাময়িক ভারত (পঞ্চম খণ্ড).pdf/৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যাপক ম্যাক্রিণ্ডলী লিখিত ভূমিকা মিশর, রোমকু সাম্রাজ্যের অন্যতম প্রদেশ রূপে থাকা কালে "লোহিতসাগর ও আফ্রিকার উপকূল হইতে ভারতবর্ষে যে বাণিজ্য প্রচলিত ছিল, তাহারই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট বিবরণকে “পেরিপ্লাস অব fir effiti f' ( Periplus of the Erythraen Sea) নামক আখ্যা প্ৰদান করা হইয়াছিল। তৎকালে, আফ্রিকার উপকূল হইতে প্রাচীনগণের পূর্বাঞ্চলের পরিচিত সীমা পৰ্যন্ত সমুদ্রকে “ইরিথ্রিয়ান” সাগর নামে অভিহিত করা হইত। গ্ৰীকৃগণ লোহিত সাগরকে ইরিথ্রিয়া আখ্যা প্ৰদান করিয়াছিল; এই লোহিতসাগর দ্বারা উপরি-উক্ত সমূত্রে প্রবেশ লাভ করা যাইত বলিয়া এই নাম প্ৰদান করা হইয়াছিল এবং পারস্যোপসাগর এই পুস্তকের লেখক গ্ৰীক বণিক্‌ ছিলেন; সম্ভবতঃ, খৃষ্টীয় প্রথম শতাব্দীতে মিশরের সর্বদক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত বেরিনীস नाशक श्रु९ दलान ऊँीशन दानशन हिण। oरे शन श्रेड তিনি বাণিজিক ব্যাপারে ব্যাপৃত হইয়া পূৰ্ব-আফ্রিকার আজানিয়া বন্দর। পৰ্যন্ত এবং আরবদেশের কানি (অথবা কানা) পৰ্যন্ত গমন করেন। শেষোক্ত স্থান হইতে, দক্ষিণ-পশ্চিম বায়ুর সাহায্যে তিনি ভারতবর্ষের পশ্চিম উপকূলস্থ বন্দরে পৌঁছিয়াছিলেন। এই