প্ৰাচীন-ভারত { ᏑᎸ হস্তা তাহাকে হত্যা করে, তবে, হস্তী শোকাকুল হইয়া আহার গ্ৰহণে বিরত থাকে এবং কখনও কখনও অনাচারে মৃত্যু-মুখে পতিত হয়। হস্তিনীগণ ৰসন্তকালেই সন্তান প্রসব করে। এই ঋতুতেই হস্তীর ললাটস্থ রন্ধ, হইতে মদক্ষরণ হয় । কারিণীর ললাটস্থ রন্ধও এই সময়ে DD DBDBD DSS DBDBS DBBDBD SDDDS DBBSDD BDBD BEE K0 DBBBD DSESS S DDDS KEED Y DBDD TYSY BBBDS আধিকাংশ হস্তাই সৰ্ব্বাপেক্ষা দীর্ঘায়ুঃ মনুম্ভের পরমায়ুকাল জীবিত থাকে, এবং কোন কোনটী শ দুইশত বৎসরের অধিক কালিও জীবিত থাকে। তাহাদের অনেক দুরারোগ্য পীড়া হয়। তাহদের চক্ষুরোগ হইলে গো-দুগ্ধ দ্বারা চক্ষু ধৌত করিলে, চক্ষুরোগ আরোগ্য হয়। অন্যান্য অধিকাংশ রোগে কৃষ্ণবৰ্ণ মদ্যপান করিতে দেওয়া হয়। ক্ষত রোগের জন্য নবনীত আহার করিতে দিতে হয়, কেননা, নবনীতে লৌহ নিষ্কাশিত হয়। ক্ষত স্থানে শূকরের মাংস দ্বারাও শোক দেওয়া হয়। অনিসিক্রিটস বলেন যে, হস্তীর তিনশত বৎসর জীবিত থাকে এবং দুই শত বৎসর পৰ্যন্ত কৰ্ম্মঠ থাকে। তিনি ও অন্যান্য লেখকগণ বলেন যে, আফ্রিকাদেশীয় হস্তী অপেক্ষা ভারতীয় হস্তী বৃহদাকার ও বলবান । এই জন্য তাহারা শুণ্ড দ্বারা প্ৰাচীর ভগ্ন বা বৃক্ষ উৎপাটন করিতে পারে। হস্তীর এরূপ ভাবে শিক্ষিত হয় যে, তাহারা লোষ্ট্র, নিক্ষেপ করিতে, অস্ত্রাদ ব্যবহারে ও সন্তরণ করিতে সক্ষম হয়। হস্তী রাখাও টানিতে পারে। এবং তাহদের পরিচালন করিতে বঙ্গার আঘশ্যক হয় না । অন্যান্য লেখকগণ যে বলিয়াছেন যে, কেবল মাত্র রাজাই হস্তী ও অশ্ব রাখিন্তে পারেন, এরূপ ৰোধ হয় না । অনিসিক্রিটস বলেন যে, তিনি স্বৰ্ণ-প্ৰস্তু পিপীলিকায় চৰ্ম্ম দেখিয়াছেন, q BYK DD Tm DDD DBL ES BBDDD D DBBDD EEBBDDB
