পূৰ্ব্বও পশ্চিম לסיכי আমাদিগকে স্বীকার করিতেই হইবে । নায়মায়া বলহীনেন ডাঃ”-পরমাত্মা বলহীনের কাছে প্রকাশ পান না ; কোনো মহৎ jই বলহীনের দ্বার লভ্য নহে ; যে ব্যক্তি দেবতাকে চায়, তাহার তিতে দেবতার গুণ থাকা আবশ্যক । শক্ত কথা বলিয়া বা অকস্মাৎ দুঃসাহসিক কাজ করিয়া বল প্রকাশ * গর দ্বারাই বলেব পরিচয ঘটে। ভারতবাসী যতক্ষণ পর্য্যন্ত গণলতার দ্বার ক্রেকে বরণ করিয়া না লইবে ভয়কে স্বাধকে |ামকে সমগ্র দেশের হিতেব জন্ত ত্যাগ করিতে না পরিবে, ততক্ষণ রজেব কাছে যাহা চাহিব তাহাতে ভিক্ষা চাওয়াষ্ট হইবে এবং যাহা व তাহাতে লজ্জা এবং অক্ষমতা বাড়িয়া উঠিবে। নিজের দেশকে ন আমরা নিজের চেষ্টা নিজের ত্যাগের দ্বাবা নিজেব করিয়া লইব, ন দেশেব শিক্ষার জন্ত স্বাস্থ্যের জন্ত আমাদের সমস্ত সামর্থ্য প্রয়োগ রিয়া দেশের সর্বপ্রকার অভাবমোচন ও উন্নতি সাধনেব দ্বারা আমরা PR উপর আমাদের সত্য অধিকার স্থাপন করিয়া লইব, তখন বে ইংরেজের কাছে দাড়াইব না। তখন ভারতবর্ষে আমরা সহযোগী হইব, তখন আমাদের সঙ্গে ইংরেজকে আপস o চলিতেই হইবে, তখন আমাদের পক্ষে দীনতা না থাকিলে রেজের পক্ষেও হীনতা প্রকাশ হইবে না। আমরা যতক্ষণ পর্য্যন্ত ক্তিগত বা সামাজিক মূঢ়তাবশত নিজের দেশের লোকের প্রতি চিত ব্যবহার না করিতে পারিব, যতক্ষণ আমাদের দেশের Tাদার প্রজাদিগকে নিজের সম্পত্তির অঙ্গমাত্র বলিয়াই গণ্য করিবে, ... দেশের প্রবল পক্ষ দুৰ্ব্বলকে পদানত করিয়া রাখাই সনাতন u~ বলিয়া জানিবে, উচ্চবর্ণ নিম্নবর্ণকে পশুর অপেক্ষা ঘৃণা করিবে, ক্ষণ পর্য্যন্ত আমরা ইংরেজের নিকট হইতে সদ্ব্যবহারকে প্রাপ্য লিয়া দাবী করিতে পারিব না ; ততক্ষণ পর্য্যন্ত ইংরেজের প্রকৃতিকে
