যুগে য়ুরোপ আর একটি মহাদেশ এক সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। তারপর কালক্রমে সেই দুই মহাদেশের মধ্যে এই আটলাণ্টিক সাগর মহা-বিচ্ছেদ রচনা করে। তারপর থেকে এই দুই মহাদেশের দেখা-সাক্ষাৎ আর হয় নি।
মাঝে-মাঝে সাগরের তরঙ্গের ওপার থেকে পাখীরা আসতো উড়ে, পায়ে তাদের তখনও লেগে থাকতো ওপারের মাটি। সেই মাটির সঙ্গে কখন-কখন ছোটছোট ফল-ফুলের বীজ লুকিয়ে থাকতো। য়ুরোপের মাটিতে উড়ে-আসা সেই সব পাখীর পায়ের মাটির স্পর্শে নতুন ধরণের সব গাছ ফুটে উঠতে।···মানুষ বিস্ময়ে সমুদ্রের ওপারে চেয়ে থাকতো···
মাঝে-মাঝে এমন সব কাহিনীর সন্ধান তিনি পেলেন যাতে তিনি দেখলেন যে, ইংলণ্ড বা ফ্রান্সের সমুদ্র-তীরের লোকেরা দেখতো সাগরের জলে বড়-বড় গাছ ভেঙ্গে কোথা থেকে তাদের তীরে এসে লাগছে! অনেক সময় সেই তরঙ্গে ভেসে-আসা গাছের ওপর অজানা পার্থীর দল আসতো য়ুরোপে...
আইস্ল্যাণ্ডে এসে কলম্বাস বিয়ার্ণি আর লীফের কাহিনী শুনলেন। বহু-বহু যুগ আগে তাঁরা নাকি সমুদ্রের ওপারে গিয়ে নতুন দেশের সন্ধান পেয়েছিলেন। এখনো