পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जगू८द्ध चांगा তুলিয়া দেখিয়া চোখের সঙ্গে মাথাটাও অনেকখানি নামাইয়া ফেলিল । ‘আসি আসি’ করে আসা হয়নি, মাসীমা ।” “তাতে কি হয়েছে। বোসে । মোড়াটা এনে দে ললিতা ।” ললিতা মোড়াটা আনিয়া দেয় । “আলোচালােটা বেছে ফেলবি যা তো ললিতা ।” কিছুই অস্পষ্ট নয়। প্ৰতি মিনিটে আরও স্পষ্ট হইতে থাকে। আগে অগ্রহের সঙ্গে তাকে ঘরের ছেলের মত প্ৰশ্ৰয় দেওয়ার মর্মও যেমন সহজেই বোঝা গিয়াছিল, আজ তার সঙ্গে সঙ্কুচিত ভদ্রতার মর্ম বুঝিাতেও তেমনি কষ্ট হয় না । ললিতার মারা ভয় হইয়াছে, সে পাছে এখনও ঘরের ছেলের মত হইয়া থাকাব্য জোর টানিয়া চলিতে জিদ করে। ললিতার মা ঠিক বুঝিয়া উঠিতে পারিতেছেন না, কতটুকু ভদ্রতা করিলে তাকে প্রশ্ৰয় দেওয়া হইবে না । ললিতাও কি একটু ভয় পাইয়াছিল ? কিভাবে যেন তার দিকে তাকাইয়াছিল ললিতা, ঠিক বুঝিতে পারা যায় না। তবে, সে একটি কথাও বলে নাই ! আগে সে আসিয়া দাড়ানো মাত্র ললিতা মুখর হইয়া উঠিত, আজ একেবারে মূক হইয়া থাকিয়াছে। দিগম্বরের ময়রার দোকানে মিহির কিছু খাবার খাইয়া পেট DBDBDSSS gB uSDL BB BDD DDD SS g BBB BDBBD DB DD দিবার পয়সা তার নাই। ধারে সে এখানে যত খুন্সী থাইতে পারে, সেটুকু মর্যাদা তার এখনো আছে। একদিন দাম মিটাইয়া দিতে হইবে। বাপের কাছে তখন পয়সা চাহিতে হইবে মিহিরের। বাপের কাছে পয়সা চাহিবার কথা ভাবিয়া, জীবনে আজ এই প্ৰথম, মিহিরের লজ্জা করিতে লাগিল । S Sq O