পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুদ্রের স্বাদ যে সারের নাম ও কোন দিন শোনে নাই, আজই সে সারা আনিয়া श्रां0छद्ध cाgांश निgद । তিন চারটা কুঁকড়ানো কুঁড়ি পাতার আড়ালে লুকাইয়া আছে মনোহর আগেই দেখিয়াছিল, খুজিয়া খুজিয়া আরো গোটা দুই আবিষ্কার করা যায়। তিন দিন পরে মিসেস লাইয়নকে সে শীর্ণ ফুল কয়েকটি এবং দু’টি নতুন কুঁড়ি দেখাইয়া দেয়। মিসেস লাইয়নের অবশ্য কোন কথাই মনে ছিল না, কোন দিন থাকেও না । সেই গাছটিতে ফুল ফোটে না কেন তাই নিয়া কোন দিনই হয়তো আর সে গোলমাল করিত না । মনোহর মনে পড়াইয়া দেওয়ায় তার উৎসাহ আর অধ্যবসায় দেখিয়া খুন্সী হইয়া তাকে একটা টাকাই বখশীশ দিয়া ফেলে। খানিক তফাতে বেড়ার পাতা ছাটা বন্ধ করিয়া বৃন্দাবন ছা করিয়া BDD DD sBKB DBuBBBDSDS DBS DuuD DBDB D BDBDDBD BDBBBD থাকে । নতুন চকচকে টাকা। মনোহর একবার হাতের তালুতে টাকার দিকে, একবার চকচকে পোষাক পরা মিসেস লাইয়ানের দিকে, একবার চকচকে বাগানের দিকে তাকায় । এখানে চারিদিকেই চাকচিক্য । কি বিচিত্র রঙ ফুলে আর পাতাবাহারের পাতায় । মিসেস লাইয়নের গালে আর ঠোঠে পর্যন্ত রঙ । জগতে যে এত রং আর রূপ আছে এখানে কাজ করিতে আসিবার আগে মনোহর তা কল্পনাও করিতে °ङि ञ ! সাজানোই বা কি নিখুঁত, একটি যেন ছকি আঁকা হইয়া আছে, বাতাসের দোলনেও চিরন্তন সামঞ্জস্যের পরিবর্তন ঘটে না। একটি চারা স্থানভ্রষ্ট নয়, একটি শীষ বিপথগামী নয়, খাপছাড়া একটি ফুল ফোটে না, পাতা গজায় না। লনের চারিদিকে সবুজ লাইন এমন SSV