পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

लमूत्द्म च করিয়া তখন রসময়ের দুই ঠোঁটে মৃদু হাসির টান পড়িয়াছিল। ফি প্ৰত্যাখান করার ভদ্রতার হাসি সেটা নয় । ডিসপেনসারীতে সকলেই উপস্থিত আছে কিন্তু হাসিগল্প একেবারেই বন্ধ। বিপিন পৰ্যন্ত মুখ বুজিয়া আছে। নিজের চেয়ারে বসিয়া রসময় জিজ্ঞাসা করিল, “কি হয়েছে সবাই চুপচাপ যে ?” উমাচরণ বলিল, “দেবেন। বাবু মারা গেছেন। রমণীবাবুর ভাই যাচ্ছিল, সেই খবরটা দিল। একেবারে ডুবিয়ে গেল সংসারটাকে। রসময় বলিল, “আমায় ডেকেছিল পশুর্ণ। দেখেই বুঝেছিলাম। টিকবে না, কোন আশা নেই। ওরকম একটা রোগ হয়েছে, মরমর অবস্থা, তবু আমায় বলে কি, এরাই আমায় ডোবাবে ডাক্তারবাবুএকটু জ্বর হয়েছে, দুদিন শুয়ে থাকলেই সেরে উঠব, কি যে সব খরচপত্ৰ হাঙ্গামা সুরু করে দিয়েছে। ” মৃত্যু একটু হাসিতে গিয়া রসময় থামিয়া গেল। রমেশ সজোরে একটা নিশ্বাস ফেলিয়াছে। মরিবার দুদিন আগে মরণাপন্ন রোগী ভাবে দুদিন বিছানায় শুইয়া একটু বিশ্রাম করিলেই সে সারিয়া যাইবে, এর কৌতুকটা এর উপভোগ করিতে পারে না। বরং গাম্ভীৰ্য আর হতাশার ভাবটাই DBDBBD DDB DBB S DB DBBDBDBDBB DDD BBDBS BTBDBD DDD S ক্ষুব্ধ হইয়া রসময় ধমক দেওয়ার মত হঠাৎ বলিল, রতন, সাত কাপ চা fV5 KG ” উমাচরণ বলিল, “অত বড় সংসারটা এবার একেবারে ডুবল । অ্যাদিন কোনরকমে। তবু চালিয়ে যাচ্ছিল, এবার সব না খেয়ে মরবো।” রসময়ের হঠাৎ মনে হইল, এদের প্রত্যেকে বোধ হয়। ভাবিতেছে, সে~ মরিয়া গেলে তার মস্ত সংসারটার কি অবস্থা হইবে। কিন্তু সহানুভূতির সঙ্কেত তো এমন স্পষ্টভাবে আসে না। সকলে হয়তো SVN