পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আপিম সবিতার বিশেষ কিছু হয় নাই, সবিতাকে বাচাইতে গিয়া তার আঘাত লাগিয়াছে গুরুতর। ডাক্তারের বারণ না মানিয়া সবিতা বেড ছাড়িয়া উঠিয়া আসিয়া তার কপালে হাত বুলাইয়া দিতেছে।” গল্পটি যখন জমিয়া আসিয়াছে, হঠাৎ তখন বিমলের মনে পড়িয়া গিয়াছে, আহত হইয়া এক হাসপাতালে গেলেও তাদের তো এক ওয়ার্ডে রাখিবে না । টেবিলের উপর এক গ্লাস জল ঢাকা দিয়া রাখিয়া মায়া খানিকক্ষণ ছেলের দিকে চাহিয়া রহিল । একবার ভাবিল, আর বেশী রাত জাগিতে ছেলেকে বারণ করে। তারপর ভাবিল, বড় হইতে হইলে রাত জাগিয়া না। পড়িলে চলিবে কেন । এ পৰ্য্যন্ত ছেলের পরীক্ষা"গুলি ভাল হয় নাই, এবার একটু রাত জাগিয়া যদি মেডেল পায়, বৃত্তি পায়-- শরীরে শ্ৰাস্তি আসিয়াছে কিন্তু চোখে ঘুম আসে নাই । একটি পান মুখে দিয়া দেয়ালে ঠেস দিয়া বসিয়া মায়। দ্রুতবেগে ছেলের মেডেল আর বৃত্তি পাওয়ার দিনগুলি অতিক্রম করিয়া ব্যায়। গিয়া পৌছায় সেই সব দিনে, বিমল যখন মস্ত চাকরী করিতেছে, ঘরে একটি টুকটুকে বেী আসিয়াছে বাড়ীতে আপিম থায় একজন কিন্তু জাগিয়া। স্বপ্ন দেখে সকলেই । হরোনের পনের বছরের মেয়ে অমলা পৰ্য্যন্ত কাকীমার চোখ এড়াইয়া এতরাত্ৰে খোলা ছাতে একটু বেড়াইতে সায়-ছাতে গিয়া নান' <** डांविड डांद्र तg डांव कां. १ां । ζ Σ