পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ܡܐsܓܐܒܓܠ হাকিম হুকুম দিলেন একদফায় সাত বছর এবং আরেক দফায় তিন বছর ফেলনার জেলে বাস করা প্রয়োজন। তবে দু'দফার দণ্ডটা এক সঙ্গেই চলিবে । হুকুম শুনিয়া ফেলনার চোখে পলক পড়া বন্ধ হইয়া গেল। এজলাসের আর সকলকে উপেক্ষা করিয়া সে চাহিল শুঠামলালের দিকে। শুষ্ঠামলাল তার উকিল। দাও দাও করিয়া ফেলনাকে প্রায় ফতুর করিয়া ফেলিয়াছে। ফেলনার দৃষ্টির মানে খুব স্পষ্ট ঃ দাড়াও শালা, তোমায় দেখে নেব। উকিলরা চিরকাল মক্কেলকে ভরসা দিয়া থাকে, দেওয়াই নিয়ম। শুামলালের সঙ্গে ফেলনার ঠিক উকিল-মক্কেলের সম্পর্ক নয়। শুমলালের ভরসা দেওয়াটাও প্রথার পর্যায়ে পড়ে না। এইজন্য ফেলনার BDDB BDBDYSS SLLBBBD DBBDBD BDD DDDBS BBB BD DDD মুর্থ, গুণ্ডা কি না ! “ভয় নাই। আপীল ঠুকে দিচ্ছি।” “আরও মারবার মতলব আছে নাকি ?” শু্যামলাল নির্বিকারভাবে বলিল, “তা আছে। তবে খালাস পাৰি। নইলে ব্যবসা ছেড়ে দেশে গিয়ে পাট বুনব। মা কালীর নামে দিব্যি করলাম।” নূতন যুক্তি আর প্রমাণে সন্দেহের অবকাশ সৃষ্টি হওয়ায় ফেলনা খালাস পাইল। আইন সত্যই উদার ও নিরপেক্ষ। সাধারণ আইন এমন নিরপেক্ষ বলিয়াই তো বিনা বিচারে আটক রাখার জন্য বিশেষ আইন দরকার হয়। 62Sq