পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুদ্রের স্বাদ রাত প্ৰায় এগারটায় মা’বুব, ওসমান আর শিউ শিং তিনজনেই আরেকবার ফেলনাকে বুঝাইয়া রাজী করিতে আসিল। কিন্তু ফেলনার জ্বর। তখন আরও বাড়িয়া গিয়াছে, তাকে রাজী করানোর প্রশ্নই ওঠে না। অপ্ৰস্তুত হইয়া তিনজনে খানিকক্ষণ দাড়াইয়া আপ শোষ জানাইয়। চলিয়া গেল । ফেলনা বিড় বিড় করিয়া বলিল, “গেলে হত রাসি । মস্ত দাও छेिवा । दांवांत्री अनिों (सड ।' কপালে জলপটি দিয়া বাতাস করিতে করিতে রাসি বলিল “চুপটি করে ঘুমাও বলছি, হঁ। মরতে বসেছে, দাও মারবার সখ।” শেষ রাত্রে, প্ৰায় তখন ভোর হইয়া আসিয়াছে, পুলিশ আসিয়া ফেলনাকে টানিয়া তুলিল। জ্বর একটু কমায় সারারাত ছট্‌ফটু করিয়া সে তখন শান্ত হইয়া ঘুমাইতেছিল। রাসি কাতরভাবে বলিতে লাগিল, “দেখছে না জাির ? ঘর ছেড়ে রাতে একবারটি বাইরে যায় নি। শুধাও বাড়ীর পাঁচটা লোককে সত্যি কি মিথ্যে ?” কাছাকাছি একটা খুন জখমের ব্যাপার হইয়া গিয়াছে। যারা ধরা পড়িয়াছে, তাদের অনেকবার ফেলনার কাছে যাতায়াত করিতে দেখা গিয়াছে। ফেলনা নামজাদা গুণ্ড। তাকে কি এত সহজে ':तझांझेि (७श यांव्र ! যাওয়ার সময় ফেলনা বলিয়া গেল, “শুমলালবাবুকে একটা পবর দে রাসি ।”