>やや ভারত-পরিদশন । করিলেন । কাৰ্য্যকারী সমিতির সভ্যগণও অভ্যর্থনার জন্য তথায় উপস্থিত ছিলেন। সম্রাটু দম্পতী সুদৃশ্য চন্দ্ৰাতপ নিম্নে স্থাপিত সিংহাসনোপরি উপবেশন করিলে বড়লাটবাহাদুর রঙ্গমঞ্চের সম্মুখে অল্প অগ্রসর হইয়া কাৰ্য্যকারী সমিতির পক্ষ হইতে নিম্নলিখিতরূপ অভিনন্দনপত্র পাঠ করিলেন । “পরলোকগত সম্রাট সপ্তম এডোয়ার্ডের স্মৃতিরক্ষাকল্পে সম্মিলিত ভারতের কমিটির পক্ষ হইতে স্মৃতিশিলা স্থাপনের জন্য আপনাকে আজ অনুরোধ করিতেছি। আজ এই প্রার্থনা পূরণ করিয়া ভারতবাসীর রাজভক্তির যথোপযুক্ত পুরস্কার করিবেন, ইহাই আমাদের প্রার্থনা। মৃত সম্রাটের প্রতিমূৰ্ত্তি র্তাহার শাসনসময়ের সুখ, সৌভাগ্য, শান্তি ও ন্যায়পরতার চিরস্থায়ী চিহ্নস্বরূপ সমগ্ৰ ভারতবর্ষের কৃতজ্ঞ স্মৃতি-মন্দিরে दिब्रांख्डि यांकित । এই ঐতিহাসিক নগরীতে সম্রাটু এডোয়ার্ডের প্রতিমূৰ্ত্তি—ভারতবর্ষের গভীর রাজভক্তির নিদশনস্বরূপ বিদ্যমান থাকিবে। শুধু তাহাঁই নহে,- ইংরেজ রাজপুরুষগণ এবং স্বয়ং সম্রাটু যে এই দেশের সর্ববিষয়ে উন্নতির জন্য চিন্তিত, এই প্ৰতিমূৰ্ত্তি তাহারও নিদশন। স্বরূপ। আমরা অন্য আপনাকে স্মৃতিশিলা স্থাপন পূর্বক রাজভক্ত ভারতবাসীর হস্তে প্ৰতিমূৰ্ত্তি রক্ষণাবেক্ষণের ভার অর্পণ করিতে অনুরোধ করিতেছি।” সম্রাট তদুত্তরে বলিলেন :-- “আপনি যে অভিনন্দনপত্র পাঠ করিলেন তাহ পরলোকগত পিতৃদেবের নিকট সমগ্ৰ ভারতবর্ষ এবং আমরা যে কি পরিমাণে ঋণী সেই স্মৃতি জাগারুক করিয়া গভীরভাবে আমার মৰ্ম্মস্পর্শ করিতেছে । আমাদের S BDKBBDLLES SDBDD SsD SDBDDBDBB S BDDBBD DBDBD BBS DB বৎসর পূর্বে ভঁহারই আদেশে আমি এই “অপুর্ব দেশে” আসিয়াছিলাম। হয়, তখন বুঝিতে পারি নাই যে এত শীঘ্ৰ তিনি আমাদের মায়া কাটাইয়া অনন্তপথের পথিক হইবেন। আপনি জানাইতেছেন, এই স্মৃতিসংরক্ষণসমিতি শুধু ব্যক্তিগত ভাবে র্যাহারা আমার পিতৃদেবের সঙ্গে পরিচিত হইবার অধিকার লাভ করিয়াছিলেন, তঁহাদেরই অর্থ লইয়া কাৰ্য্যে অগ্রসর হ’ন নাই পরস্তু সমগ্ৰ ভারতবর্ষের জনসাধারণ এই স্মৃতিপ্ৰতিষ্ঠার সাহায্য প্ৰদান করিয়াছেন। আমার পিতৃদেব এ দেশকে যেরূপ গভীর ভাবে অভিনন্দন ও উত্তর ।
