পাতা:সম্রাট্‌ ও সম্রাট্‌-মহিষীর ভারত পরিদর্শন - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-পরিদশন । >b"> লাগিল। চিতাবান উপত্যকায় দুইটি বিশাল শিবির নিৰ্ম্মিত হইল এবং BBBBBD DBBDD DD DBDD KK SBBDDD KB BB DDD DDD S যাতায়াতের জন্য গভীর বন্যপ্ৰদেশ পরিষ্কৃত হইল এবং একটি ৫০ মাইল ব্যাপক দীর্ঘ পথ প্ৰস্তুত হইল। যখন সম্রাটের অভ্যর্থনার জন্য সমস্ত প্ৰস্তুত তখন একটি বিশেষ দুর্ঘটনা ঘটিয়া নেপালবাসিগণকে ক্ষণকালের জন্য গভীর বিষাদে নিক্ষেপ করিয়াছিল। ১৯১১ সনের ১১ই ডিসেম্বর নেপালের প্ৰজারঞ্জক মহারাজ বাহাদুর পার্থিব বন্ধন ছিন্ন করিয়া পরলোক গমন করিলেন। কিন্তু তিনি মৃত্যুর পূর্বে বলিয়া গিয়াছিলেন তাহার মৃত্যুতে যেন সম্রাটের নেপালদৰ্শন অভিপ্ৰায় পরিত্যক্ত না হয়। নেপাল আগমনের যে দিন ধাৰ্য্য হইয়াছিল, তখন মহারাজ বাহাদুরের শ্ৰাদ্ধ শেষ হইয়া গিয়াছে, সুতরাং নেপালবাসিগণের বিশেষ অনুরোধে সম্রাটু তথায় যাইতে প্ৰস্তুত হইলেন । তিনি ১৬ই ডিসেম্বর দিল্লী ত্যাগ করিয়া ১৭ই ডিসেম্বর আরানগরে পৌছিলেন। পাটনা ডিবিসনের কমিশনার মিঃ ডবলিউ মড এবং জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মিঃ জে জনসন তঁহাকে রেলষ্টেশনে সস্বৰ্দ্ধনা করিলেন । প্ৰথমেই তিনি কলিকাতার বিশপ ডাঃ কপালষ্টন মহোদয়ের যাজকত্বে স্থানীয় গির্জায় উপাসনা করিলেন। তাহার পরে বিহার সেন্সছাসেবক অশ্বারোহী সৈন্য পরিদর্শন করিয়া তথাকার জজের ইতিহাস-বিশ্রুত গৃহটি দেখিতে গেলেন। ইহা সৰ্বসাধারণের নিকট “ছোট বাড়ী” নামে সুপরিচিত। ১৮৫৭ সনে এই গৃহে অবস্থিত সাত জন ইংরাজ সেন এবং পঞ্চাশ জন শিখসেনা বিদ্রোহী সিপাহীদিগের চারিটি বাহিনীকে পরাজিত করিয়া অদ্ভুত বীরত্ব দেখাইয়াছিলেন। অতঃপর সম্রাট জেলা ও সেসেন্সস জজ মিঃ জি জে মোনাহানের সহিত কিয়াৎকাল আলাপ করিয়া ৪৫ নং শিখসেনাদলের কতকাংশ পরিদর্শন করিলেন । ইহাদের মধ্যে দুইজন সিপাহী বিদ্রোহের আমলে ইংরেজদিগের পক্ষে যুদ্ধ করিয়াছিল বলিয়া সম্রাটু তাহাদিগকে পুরস্কৃত করিলেন । সম্রাটের আগমনোপলক্ষে আরাবাসিগণ নগরটিকে খুব সুন্দর করিয়া সাজাইয়াছিলেন। সম্রাট নগরভ্রমণে বাহির হইলে দেখিতে পাইলেন যে বহুসংখ্যক নাগরিক চাহার পথের দুই ধারে বেড়া থাকাতে নিকটে আসিয়া ভঁাহাকে দেখিতে পায় নাই। এই দূরত্ব তাহার ভাল বোধ হইল না। তিনি বেড়া তুলিয়া দেওয়ার আদেশ করিলেন। অপরাহ্নে Cማ°ዘiCoቫጻ ዓiርቑ !