পাতা:সম্রাট্‌ ও সম্রাট্‌-মহিষীর ভারত পরিদর্শন - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারত-পরিদর্শন । 'S é অনাবশ্যক ছায়ার ন্যায় উৎসব ক্ষেত্ৰ হইতে অদৃশ্য হইবেন।” ১৯১০ সনে এই আশা পূরণের কোন লক্ষণ দেখা গেল না । তাহার *ারণ ছিল। যুরোপীয় রাজনৈতিক গগন তখন বড়ই ঘনঘটাচ্ছন্ন ছিল। বিশেষতঃ অল্পদিন পূর্বেই সম্রাটু যুবরাজরূপে ভারত দেখিয়া গিয়াছিলেন, তাই রাজপ্ৰতিনিধিই দরবারের ব্যাপার সমাধা করিবেন। এরূপ স্থির হইয়া গিয়াছিল । কেবল সম্রাটের নিজের ইচ্ছায়ই ইহার অন্যরূপ হইল । সিংহাসনাধিরোহণের আৰ্যবহিত পরীক্ষণেই, সম্রাটু, তাহার প্রাচ্য প্ৰকৃতিপুঞ্জের নিকট তদীয় শুভকামনা জ্ঞাপন করিলেন। “ভারতের প্রতি সহানুভূতি ও মঙ্গলোচ্ছা আমার শাসনের মূল মন্ত্র হইবে ; আমি এবিষয়ে আগৌণে তোমাদের সাহায্য চাই।” তাহার অভিষেকের তিন সপ্তাহ মধ্যেই তিনি স্বীয় প্রধান মন্ত্রিগণকে BDDDBDDDB DD BDBDDB BDYY DSL DBBDS সম্রাটু স্বীয় রাজ্যশাসনসম্বন্ধে নূতন আদর্শের প্রতিষ্ঠা করিলেন। তিনি বুঝিয়াছিলেন যে কেবল ভারতের নহে, সমগ্ৰ সাম্রাজ্যের ছিন্নবিচ্ছিন্ন অংশ সমুদায় এক করিয়া শাসনকেন্দ্ৰ সজীব এবং লোকহিতকর করিয়া তুলিতে শুধু রাজাই সমর্থ। তিনি এই মহাদুদ্দেশ্য-সাধনের জন্যই ভারতে পদার্পণ করিয়াছিলেন। তঁহার গ্রুববিশ্বাস ছিল, ভারতের মঙ্গলার্থে তিনি ইংলণ্ড হইতে অনুপস্থিত থাকিলে, ইংরেজাদিগের যে ক্ষতি হুইবে, তাহা তাহারা অমানবদনে সহা করিবে। শুধু ইহাই ; নহে। তিনি ইহাও ধারণা করিয়াছিলেন যে ভারতবাসিগণ এই বিষয়ে তাহার সাহায্য করিবে এবং তাহার আগমন ইংরেজদিগের ভারতশ্ৰীতির সর্বশ্রেষ্ঠ নিদর্শনরূপে গণ্য করিবে। তঁহার নিজের কথায় বলিতে গেলে, ভারতবর্ষের সঙ্গে শুধু প্রাচীন সম্বন্ধগুলি দৃঢ়তর করাই তাহার আগমনের উদ্দেশ্য ছিল না। রাজাপ্রজার মধ্যে নূতন গ্ৰীতি-বন্ধন সৃষ্টি করাও তঁহার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল। সুতরাং তিনি.প্রার্থনা করিয়াছিলেন যেন ভগবান অনুগ্ৰহ করিয়া ইংলেণ্ডের সহিত ভারতসাম্রাজ্যের মিলন সৰ্ব্বতোভাবে সুগম করিয়া তোলেন ;— যেন এই সম্মিলনে কুসংস্কার নষ্ট হয়, মিথ্যাভীতি দূর হয় ও সহানুভূতি এবং ভ্রাতৃত্ববন্ধন জাগিয়া উঠে। ] স্বৰ্গীয়া মহারাণী ভিক্টোরিয়া ও তদীয় স্বৰ্গগত পুত্র সম্রাটু এডোয়ার্ড, উভয়েই, ভারতবর্ষকে একান্ত প্রীতির - চক্ষে দেখিতেন । ভারতের \S) नवा अनिcवन, ऊँश्iब्र f(g회t el5 1