Gło ভারত-পরিদর্শন । অভ্যর্থনা করিল। “ভেন্দী বাজারের” মুসলমানগণ সুদীর্ঘ স্তম্ভ চতুষ্টয় ধৃত সবুজ বর্ণের রেশমী বস্ত্ৰ নিৰ্ম্মিত চন্দ্ৰাতপের নিম্নে রাজ অতিথিদিগকে বিশেষরূপ অভিনন্দিত করিয়াছিলেন। মহারাষ্ট্ৰীয় করদরাজগণ নগরীর সম্মুখভাগে একটী অতি মনোরম দ্বার নিৰ্ম্মিত করিয়াছিলেন। সম্রাটু এইস্থানে “কল্পদেবী রোডে” পড়িলেন। এই রাস্তার ধারে একটীি কালীমন্দির আছে। “কম্বদেবীর রোড” অতিক্ৰম করিয়া সম্রাটু “পাইধোনী” নামক স্থানে উপস্থিত হইলেন । এক সময়ে এই স্থান দিয়া একটী ক্ষুদ্র নির্বর বহিয়া যাইত। পথিশ্ৰান্ত পথিকগণ তাহতে পা ধুইয়া ক্লান্তি অপনোদন করিত। উপবেশনান্তে তাহারা পাদধৌত করিত বলিয়াই স্থানটির নাম “পাইধোনী” হইয়াছে। দলবলসহ সম্রাটু-দম্পতী। তৎপরে প্যারেল রোড এবং “স্যাণ্ডহাষ্ট রোড” অতিক্ৰম করিলেন। প্যারেল রোডের অগণিত। “মিল” দর্শনীয় ব্যাপার বটে। স্যাগুহাষ্ট রোডের শেষ সীমায় মোড়ের উপর আটটি নাতিবৃহৎ স্তম্ভ চক্রাকারে পুষ্পমালাদ্বারা ংযুক্ত করা হইয়াছিল। এইরূপ সাজসজ্জা স্যাগুহাষ্ট রোড হইতে এই উপলক্ষে নিৰ্ম্মিত কার্পাস-নিৰ্ম্মিত নূতন মনোজ্ঞদ্বার ছাড়াইয়াও অনেকদূর পৰ্যন্ত প্রসারিত হইয়াছিল। উক্ত দ্বার বারহাজার পাউণ্ড ব্যয়ে শুধু BDBBuBB DDBD DBB BBBD S BDD BD D DD DBD DBD এবং দেখিতে খুব জমকালো ছিল। ইহার সন্নিকটে গোয়ার ঔপনিবেশিকগণের জাতীয় চিহ্ন লইয়া মধ্যযুগের প্রথায় দুইটী স্তম্ভ বিরচিত হইয়াছিল । স্যাণ্ডহাষ্ট সেতু অতিক্ৰম করিলেই বৃক্ষরাজিশোভিত “কুইন্স রোড"। তথা হইতে কোনও কৃত্রিম সাজ-সজ্জার বাহুল্য ছিল না । স্বভাবের সৌন্দৰ্য্য তথায় অক্ষুন্ন ছিল। কিন্তু রাজকীয় কৰ্ম্মচারিগণের বিশাল গৃহ হইতে বন্দর পৰ্যন্ত আধুনিক যুরোপীয় পল্লীর ভিতর দিয়া যে রাস্তা গিয়াছে তাহা মুসলমান (2थांश अख्डि श्शांछिल । সহরের এই বাহিরের অঙ্গরাগ দর্শনীয় হইলেও দেশবাসিগণ বিচিত্র বর্ণের পরিচ্ছদসহকারে যেরূপ মানসিক একাগ্ৰতা ও উৎসাহে এই উৎসবে যোগদান করিয়াছিলেন, তাহাই প্ৰকৃত नब्रांनिहिब्रि বৰ্ণনীয় বিষয়। বিশাল ! জনতার এইরূপ: অদ্ভুত আন্তরিকতা । ای বৈচিত্ৰ্য পাশ্চাত্য জাতির কল্পনাতীত। বোম্বাইবাসিগণ কোনকালে এমন আন্তরিকতার সহিত কোনও উৎসবে সমবেত হয়
