পাতা:সরল ব্যাকরণ - প্রথম ভাগ.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २> } প্রথমেই যক্তাক্ষর থাকে, তাহা হইলে পুৰ্ব্বপদের শেষ বর্ণ প্রায় अकख ও গুরু উচ্চারিত হয়। যথা—যত প্রকার, ধনক্রীত, করস্পর্শ ইত্যাদি । রফলা যুক্ত বর্ণের পরবর্ণ কোথাও অজন্ত কোথাও হসন্ত উচ্চারিত হয়। যথা–ব্রণ, ব্রত, অগ্রজ, বৃহদ্ৰথ ইত্যাদি। হসন্ত যথা— অপ্রিয়, প্রায়, ক্রয় ইত্যাদি । ইল, উর, ইভ, ল, স, শ প্রভৃতি প্রত্যয়ন্ত শব্দ সকল অজন্ত উচ্চারিত হয়। যথা— জটিল, পিচ্ছিল, দস্তুর, বলিভ, মাংসল, চুড়াল, তৃণম, রোমশ, ইত্যাদি । অfর অকারান্ত শব্দের পর র প্রত্যয় হইলে অজন্ত উচ্চারিত হয় । যথা—মুখর, নখর । তব, ভব, নব, যুব, সম, দম, মম, দ্রুম, মহামহিম, শৈব, সৌর, ঘন, গাঢ় জাত, বিধ, কাল ( কৃষ্ণবর্ণ) প্রভৃতি ক ভক গুলি শব্দ অজন্ত উচ্চারিত হয়। বিসর্গন্ত শব্দের উচ্চারণ বিধি বঙ্গভাষায় বিসর্গান্ত শব্দ সকলও হলন্ত উচ্চারিত হয় । যথা— তপঃ তপ, মনঃ মন, যশঃ যশ ইত্যাদি । তোমার মন অত্যন্ত বিরুদ্ধ, ঋষিগণ তপ করেন, বিদ্বীনের যশ চিরকাল থাকে। কিন্তু রজঃ, তমঃ প্রভৃতি শব্দের অজন্তু উচ্চtরণ হয়। যথা— শুন ওহে পদরজ, আমার অন্তরে মজ, দূর কর বিরহের দায়। s' রাসরসস্থিত । যে সকল বিসর্গান্ত শব্দের হলন্ত উচ্চারণ হইবার উপায় 1 -2* *