পাতা:সরোজ বালা.pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ । “छूद्राद्ध१ अठ श्रांtछ् गभग्न इहेtत” প্রায় একবৎসর পর অভয়বাবু কারামুক্ত হইলেন। নলিনী বাবু তাহার প্রতিজ্ঞামত আদালতে "উইল পাওয়া গিয়াছে" বলিয়া প্রচার করিয়া অভয়ৰাবুর মুক্তি প্রার্থনা করিলেন। জজ সাহেব নলিনী বাবুর নিকট হইতে একখানি কাগজ সাক্ষর করাইয়া অভয়বাবুর মুক্তিরআদেশ দিলেন। অভয়বাবু কারামুক্ত হইয়া ত্বরায় বার্টী উপনীত হইলেন । অমিয়া ও তাগর মাতা আনন্দে রোদন করিতে লাগিল । চারিদিকে রাষ্ট্র হইল যে, অভয়বাবু নির্দোষী বলিয়া জজ সাৰে তাহাকে ছাড়িয়া দিয়াছেন । সকলেই এই সংবাদে আননিান্ত হইলেন। অভয়বাৰু সকলেরই প্রিয় ছিলেন। কখনও কাহারও অনিষ্ট করিতেন না । বরং প্রাণপণে পরের মঙ্গল করিতে ক্রুটি করিতেন না । সুতরাং তিনি বাটী প্রত্যাগত হইলে, সকলে যে কি আনন্দ অনুভব করিয়াছিল, তাহ বর্ণনা করা যাঁয় না । - আনন্দোৎসব অতিবাহিত হইলে, অভয়বাবু সীতানাথের কথা জিজ্ঞাসা করিলেন। পরে তাহার স্ত্রীর মুখে তদ্বিযয়ে সকল কথা অবগত হইয়া, মনে মনে বড় দুঃখিত হইলেন। সীতানাথ তাহার একমাত্র সহোদর। তাহাতে আবার তিনি