পাতা:সরোজ বালা.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

28 সরেজ-বালা । পিতার মত জ্ঞান করে । পাঠশালায় কোন বালকের হস্তে নুতন খেলাইবার জিনিষ দেখিতে পাইলে সে অভয়বাবুর স্ত্রী সরোজবালার উপর আবদার করিত। সরোজবালা ষে কোন উপায়ে তাহাকে সেই দ্রব্য দিয়া সন্তুষ্ট করিত। একদিন গীতানাথ পাঠশালা হইতে রোন করিতে করিতে दाँौरङ प्लेजुश्डि इहेन । उाशक ক্ৰন্দন করিতে দেখিয়া অভয়বাবু তাহার কারণ জিজ্ঞাসা করিলে সে বলিল “আমাদের গুরুমহাশয় আজ আমাকে বড় প্রহার করিয়াছেন আর আমি ও পাঠশালায় যাইব না ।” অভয়বাবু নানা প্রকারে তাঙ্গাকে প্রবোধ দিতে লাগিলেন কিন্তু সীতানাথ তাহাতে আরও চীৎকার কড়িতে লাগিল । চীৎকার শুনিয়া সরোজ বালা তথায় আসিয়া উপস্থিত ইল এবং সীতানাথের রোদনের কারণ অবগত হইয়া বলিল “আমি তোমার জন্ত একটী নুতন খেলনা জানিয়াছি; যদি তুমি পাঠশালায় যাও তবে সেট এখনই তোমাকে দিব । আর যদি না যাও তাহা হইলে অপরকে দিব।” খেলনার নাম শুনিয়া সীতানাথ স্থির হইল । বলিল “আমি পাঠশালায় যাইব কই আমার খেলনা দাও । সরোজবালা এই কথা শুনিয়া হাসমুখে একটা হুন্দর লাঠিম আনিয় তাহার হন্তে বিল ও বলিল আবার কানিলে আমি এটা বাড়িয়া লইব ।” লেই অবধি সীতানাথ পাঠশালায় যাইতে আর কেন উচ্চ বাচ্য কর্মরত ন৷ কিন্তু যায় এই মাত্র লেখাপড়ায় তাহার একবিন্দুও ইচ্ছা ছিল না । সকলের আগ্নে পাঠশালায় যাইয়া দ্বারে *াড়াইয়া থাকিত এবং কোন সঙ্গীকে রেধিতে পাইলেই