সরোজ-বালা ! >位 তথর সক্তিত খেলায় মন দিত। গুরুমহাশয় বেধিতে প'ষ্টলে প্রথম প্রথম তিরস্কার করিতেন । সময়ে সময়ে প্রস্থার ও করিতেন কিন্তু সীতানাথ মধ্যে মধ্যে সরোজ বালার নিকট হইতে জোর করিয়া তুই একটা পয়সা আনিয়া তাহার হস্তে দান করিত বলিয়া তাহাকে সার বড় তিরস্কার খাইতে হইত না । হু তরা৯ সী হানাথের ণে কিরূপ লেখা পড়া হইয় ছিল তাহা সকলেই বুঝিতে পারিয়াছেন । এই রূপে অতি কষ্টে সংল:রযাত্ৰ নিৰ্ব্বাহ হইতেছিল । । এমন সময়ে মভয় বাবুর পরিচিত এক বিখ্যাত জমাদারের । একটা নায়েবের প্রয়োজন হইল। অভয়বাবু পিতার তিরস্কারে জর্মীনারীব বিষয় বিলক্ষণ রূপে শিক্ষা করিয়া ছিলেন । । এক্ষণে এই সুযোগ উপস্থিত হইলে তিনি সেই ৷ জমীদারের নিকট উপস্থিত হইয়া নায়েবের কৰ্ম্ম প্রার্থনা ; করিলেন। জর্মীলার মহাশয় তাহাকে উক্ত বিষয়ে বিশেষ । পারদর্শী দেখিয়া । তাছাকেই সেই কৰ্ম্মের ভার প্রদান করিলেন । সরোজবালার অদৃষ্ট পরিবর্তন হইল। লিনাস্তে যাহাদের একমুষ্টি অন্নের জন্ত বিশেষ কষ্ট পাইতে হইত এখন ভাঙ্গারে সংসার দাস-দাদী প্রভৃতিতে পরিপূর্ণ হইল । সরোজবালার মনের কিন্তু কিছুই পরিবর্তন হইল না । দান-বালী থাকিলেও সে কখনও আলন্তে দিনপাত করিত না, কোন না কোন কাৰ্য্য লইয়া থাকিত । তা বলিয়া যেন কোন পাঠক মনে করিবেন না যে ঠোঁটে জালত
