অনুব্যাখ্যা ܣܘ݂ শ্ৰী-রুক্মিণী । এই রুক্মিণী পদের সমান দুইটি বর্ণ আছে যে नाम তিনি "শ্রিয়ঃ সবৰ্ণ...” অর্থাং রুক্সি। সেইরূপ “কৃষ্ণবর্ণ” পদে শ্ৰীকৃষ্ণচৈতষ্ঠ লেবের নামই সুচিত হইয়াছে। মুখবা, কৃষ্ণবর্ণ পদের অপর অর্থও হইতে পারে, যথা—তিনি শ্ৰীকৃষ্ণের বর্ণনা করেন,
- অর্থাৎ শ্ৰীকৃষ্ণের পরমানন্দ-বিলাস-স্মর্ণ-জনিত উল্লাসবশতঃ যিনি স্বয়ং কৃষ্ণগুণোৎকীৰ্ত্তন
করেন এবং সৰ্ব্ব জীবের প্রতি পরামকরুণাবশতঃ সকল লোকের প্রতিই শ্ৰীকৃষ্ণের সম্বন্ধে • উপদেশ প্ৰদান করেন, এমন যে অবতারী, তিনিই কৃষ্ণবর্ণ। অপিচ স্বয়ং অকৃষ্ণ অর্থাৎ গেীর কান্তি ধারণ করিয়া যিনি কৃষ্ণ সম্বন্ধে উপদেষ্ট এবং যাহাকে দর্শন করিয়া সকলের হৃদয়ে শ্ৰীকৃষ্ণস্ফুৰ্ত্তি প্ৰকাশ পায়, এমন যে বিগ্ৰহ, তীহাকেই উক্ত পন্থে “কৃষ্ণবৰ্ণং দ্বিষাকৃষ্ণম্” বলিয়া অভিহিত করা হইয়াছে। কিংবা জন-সাধারণের দৃষ্টিতে যিনি • অকৃষ্ণ অর্থাৎ গৌররূপে প্রতিভাত হন, ভক্তবিশেষের शूटिड डैiशनई প্রকাশ বিশেষক কান্তিতে তিনি কৃষ্ণবর্ণ অর্থাৎ শ্যামসুন্দর বলিয়া প্রতীত হয়েন, এতাদৃশ যে বিগ্রহ, তিনি “কৃষ্ণবর্ণ ত্বিষাকৃষ্ণ” বলিয়া অভিহিত হইয়াছেন। ) ফলতঃ ইহঁতে সৰ্ব্বপ্রকারেই শ্ৰীকৃষ্ণরূপের প্রকাশ নিবন্ধন এই শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য সাক্ষাৎ শ্ৰীকৃষ্ণেরই আবির্ভাববিশেষ-ইহাই উক্ত পন্থের ভাবাৰ্থ । অতঃপরে উক্ত ভাগবতীয় পন্থে তাহার। ভগবত্তাও স্পষ্টতররূপে সুচিত হইয়াছে। উক্ত পদ্যে আর একটি পদ আছে,-“সাঙ্গোপাঙ্গান্ত্রিপার্ষদম্।।” বহু বহু মহানুভাব বহু বার তাঁহার ভগবত্তাসূচক অঙ্গ-উপাঙ্গ-অস্ত্ৰ-পার্ষদ-সমন্বিত রূপে ভঁাহাকে দর্শন করিয়া, তাহাকে স্বয়ং ভগবান বলিয়াই বুঝিয়াছেন। গৌড়, বরেন্দ্ৰ, বঙ্গ, গুহ্ম ও উৎকল দেশবাসী মহানুভাবগণের মধ্যে তঁহার এই ভগবত্তা মহাপ্রসিদ্ধ। মনােহরত্ব নিবন্ধন—তােহর অঙ্গসমূহ এবং মহাপ্রভাবত্ব-নিবন্ধন তাহার উপাঙ্গ অর্থাৎ ভূষণসমূহই তোহার অস্ত্র, তাহার অঙ্গ উপাঙ্গসমূহ সৰ্ব্বদা নিত্যরূপে তাহার সহিত বিদ্যমান বলিয়া উহারাই তাহার পার্ষদরূপে গণ্য। আঁথবী অর্থস্তরে ইহাও বলা যায় যে, শ্ৰীমদদ্বৈতাচাৰ্য্য প্রভৃতি তাহার অত্যন্ত প্রেমাম্পদ বলিয়া তাহারাও অঙ্গোপাঙ্গতুল্য ; সুতরাং ওঁহোরাই ইহার পার্ষদ । ইহাদের সঙ্গে যিনি বৰ্ত্তমান, এমন যে শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য, বুদ্ধিমান জনগণ তঁহারই ব্যঞ্জন করেন। তঁহাকে কোন উপায়ে DDD BDEB S iDB BD gD BSBDBBDD DBBD BDBD D DBDD S DDB শব্দের অর্থ পুজার উপকরণ। *、 শ্ৰীমদ্ভাগবতের স্থানান্তরেও ধজ্ঞেশ্বরের মাথা অর্থাৎ যজ্ঞরূপ মহোৎসীবসমূহের উল্লেখ আছে ( ন'স্বত্র যজ্ঞেশমখা মহোৎসন্ত্ৰীঃ) । ঐ স্থলেওঁ মুখ শব্দের পূজোপকরণাদি অর্থই গৃহীত হইয়াছে। დ, ეს - " " .. "° . .22 প্রকৃত সিদ্ধান্তে ভগবৎ-প্রাপ্তির উপায়ই "অভিধেয়" নামে অভিহিত। সেই অভিধেয় কি প্রকার, বিশেষরূপে তাহা বলা হইতেছে। "সঙ্কীৰ্ত্তন-প্রধান ষজ্ঞই কলিযুগে শ্ৰীভগবৎ-প্রাপ্তির উপায়। অনেকে একত্র মিলিত হইয়া নেত্ৰাদণ্ডকালীন গান করেন, তাহারই — =ې | محور
