পাতা:সর্ব্বসম্বাদিনী - জীব গোস্বামী.pdf/২৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 অনুব্যাখ্যা .ع" -- যায় না। পূর্বসূক্ষীয়দের भtड9 वभव বিকারীর্থ পরিত্যক্ত হইয়াছে। তৎস্থলে প্ৰাণাপান প্রভৃতিতে প্রাণবৃত্তি-নিবন্ধন প্ৰাচুৰ্য্য অর্থেই ময়টু প্রতায় হইয়াছে । حصر - “পৃথিবী পুচ্ছঃ প্রতিষ্ঠা", এ স্থলে পৃথিবী অভিমানী দেৱতায় প্রাণবিকারের অভাব’ :- • ". আমাদের স্বমতে কিন্তু অন্ন-রস-মানেরও প্রাচুৰ্য্যতা অর্থ। অন্নের রস অল্পেরই বিকার । উস্কার uBBBD DBD DD DBDBBDBDLD BB DBBDBD S BD BD DDD BDDDD প্ৰাচুৰ্য্য-বিশিষ্ট । পাণিনীয় সূত্র এই যে, দ্বাচশছন্দসি। ( দ্বািচঃ প্ৰতিপাদিকবিকারাবয়বয়োরার্থয়ো শদুন্দসি ময়ট স্যাৎ । ) অর্থাৎ দ্বিস্বরবিশিষ্ট প্রাতিপাদিকের উত্তরই বিকার ও অবয়ব অর্থে বেদে ময়ট প্রত্যয় হয়; কিন্তু বহু স্বরবিশিষ্ট প্রাতিপাদিকে বিকারার্থে বেদে ময়ট প্রত্যয় হয় না। অপিচ আনন্দ শব্দের অর্থ শুদ্ধ ব্ৰহ্ম, এই যদি বিপক্ষের মত হয়, তাহা হইলে উহাতে BDDDLLDB BD DBB DDD DDD SS BDBDBD BDDDB D uBDB DDBBSBuT DDD D S এক্ষণে অন্য হেতু প্ৰদৰ্শন করিয়া সুত্রকার বলিতেছেন,-"তন্ধেতৃব্যাপদেশাচ্চ” অর্থাৎ ব্ৰহ্মই আনন্ধের মূল, এইরূপ নির্দেশ আছে বলিয়া আনন্দময়-শস্কন্তু ময়ট প্রত্যয়ের প্রচুরার্থতাই সিদ্ধ হয়-বিকারার্থ হয় না। শ্রুতিতেই ইহার আনন্দ হেতৃত্ব উপদিষ্ট হইয়াছে ; যথা,-“এষ হেবানন্দয়তি।” - যেমন প্রচুর-প্রকাশ-গুণবিশিষ্ট সূৰ্য্যাদি অন্ধকার বিনাশ করিয়া জগৎ প্রকাশিত করে, কিন্তু তুচ্ছ প্ৰকাশ লক্ষণ ক্ষুদ্র * তারকাদির সে সামর্থ্য নাই । প্রকাশ-বিকার-প্রচুর জল্যাদির প্রকাশন-সামৰ্থ্য নাই। কিন্তু সৰ্ব্বতঃই প্রচুর আনন্দবিশিষ্ট ব্ৰহ্মই সকলকে আনন্দিত করেন। এই হেতুর উপদেশ দ্বারা প্রাচুর্য্যের স্বরূপাতিশয়পর্যন্ত্ৰই প্ৰকাশ পায়। প্ৰকাশযুক্ত রত্নাদির দ্বারা যে প্রকাশন-ক্রিয়া ঘটে, রত্নস্থিত জ্যোতি স্বারাই সে ব্যাপার সম্পন্ন হয়; রক্সের পার্থিব অংশের দ্বারা তাহা হয় না। সুতরাং আনন্দই আনন্দ দান করে। "এষ ছেবেতি” এই শ্রুতিতে যে ‘এব’কার আছে, তদ্বারা প্রাণ্ডুক্ত ভাবই ব্যজিত হয় । 喹 আর এক পূৰ্বপক্ষ এই যে, পুচ্ছে যখন ব্ৰহ্মশব্দ-সংযোগ আছে, অতএব পুচ্ছেরই ব্ৰহ্মসংজ্ঞা উপযুক্ত ; আনন্দময়ের ব্রহ্মসংজ্ঞা কেন? ইহার উত্তরার্থেই অপর স্বত্রের অবতারণা“নাম্নবর্শিকমেব চাঙ্গীয়তে" অৰ্থাৎ মন্ত্রবাক্যে যে ব্ৰহ্ম অভিহিত হইয়াছেন, সেই ব্ৰহ্মই এই আনন্দময় বাক্যে অভিহিত হইয়াছেন। ‘সত্যং জ্ঞানমনন্তং ব্ৰহ্ম’ ইহাই মন্ত্রবাক্য। “অন্নং ব্রহ্মেতি ব্যাজনাৎ' অর্থাৎ অল্পই ব্ৰহ্ম, শ্রতিবাক্যে ইহা বর্ণিত হওয়ায় ব্ৰহ্মই ब्रयन बनित्र। অভিহিত হইয়াছেন। ‘ব্রহ্মবিং পরব্রহ্মকে প্রাপ্ত হন’। এই শ্রতিদ্বারা ; জানা যায় যে, ব্ৰহ্ম জীবের প্রাপ্য বস্তু বলিয়া নির্দিষ্ট হইয়াছেন। "ব্রহ্মবিৎ বুহ্মকে প্রাপ্ত হয়েন” ইহা ঋগ বেদে উক্ত হইয়াছে। সেই ব্ৰহ্মকে লক্ষ্য করিয়া, তাহাকে প্রতিপাদ্যরূপে গ্ৰহণ করিয়া অধ্যেস্তৃগণ কর্তৃক এই ঋগ বাক্য কথিত হইয়াছে। “তস্য চ তস্মাম্বা এতন্মাদাত্মনঃ” এই শ্রতিবাক্যে ব্ৰহ্মের আত্মতাৎপৰ্য্য আনন্দময়েই দাস্ত্ৰবৰ্শিক ইত্যাদি। সূত্র ব্যাখ| Litized EE FT LIELIC COITI