পাতা:সর্ব্বসম্বাদিনী - জীব গোস্বামী.pdf/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনুব্যাখ্যা স্বয়ং কিন্তু অন্ত দ্বারা অব্যাপা, যাহা হইতে সমস্ত বস্তুই উৎপন্ন হয়, সেই পরী-ব্ৰহ্মই স্বকীয় ইচ্ছায় যখন ঐশ্বৰ্য্যাদি ষড়গুণ আবিষ্কার করেন, তখন তিনি পরমেশ্বরাখা ভগবৎশব্দৰাচ্য DB gE DDDDBBD BB DBD DBBD DDBBSBDuDBDBD BDBDDDBD DDLYgS নিমিত্ত বলা হইয়াছে যে, "পরমাত্মার সেই স্বরূপ ভগ্নাবৎশব্দবাচ্য এবং ভগবৎ শব্দ সেই – আদ্যক্ষরাত্মার বাচক।”-( বিষ্ণুপুরাণ, ৬.৫৷৬৯)। " ঈদৃগবিষয়ক জ্ঞানই পরা বিদ্যা। এই নিমিত্ত মূলে বলা হইয়াছে যে, এই প্রকারে • • - নিরূপিত অর্থ ঈশ্বরের স্বরূপ। যাহা দ্বারা জানা যায়, তাহাই পরমজ্ঞান-পরা বিদ্যা; কিন্তু । s? ক্ৰীমন্ত্রী জ্ঞান অপরা বিদ্যা অর্থাৎ কৰ্ম্মাখ্যা বিদ্যা। অর্থাৎ দ্বাদশাক্ষরাদিদ্বারা উক্ত ঈশ্বরের তত্ত্বযুক্ত স্বরূপ যথাযথ ব্ৰহ্মরূপে যে দ্বাদশাক্ষর ( ওঁ ভগৱতে বাসুদেবায় নমঃ) দ্বারা জানা যায়, তাহাই পরম জ্ঞান, তাহাই পরা বিদ্যা ; এতদ্ব্যতীত অন্ত জ্ঞান-কৰ্ম্মাখ্যা অপরা বিদ্যা । যদি বল, ঈশ্বরই যদি ব্ৰহ্ম হয়েন, তাহা হইলে সেই অনিৰ্দেশ্য বস্তু কি প্রকারে ভগবৎশব্দৰাচ্য হইতে পারেন ? এই আশঙ্কা নিরাকরণের জন্য মূলে বলা হইয়াছে যে, "হে দ্বিজ, অশব্দ- । গোচর ব্রহ্মের উপাসনাৰ্থ ভগবচ্ছব্দ ঔপচারিক ভাবে প্রযুক্ত হয়।”-(বিষ্ণুপুরাণ, ৬.৫|৭১)। হে মৈত্ৰেয়, মহা বিভূতিস্বরূপ, সৰ্ব্বকারণকারণ শুদ্ধ পরব্রহ্মে ভগবৎশব্দের প্রয়োগ দেখিতে পাওয়া যায়। হে সত্তম, ভগবান এই মহাশব্দ এইরূপই বটে। -(বিষ্ণুপুরাণ, belel A. R ) || ৭১ সংখ্যক শ্লোকের টাকায় শ্ৰীধর স্বামিমহাশয় লিখিয়াছেন,-উপাসনার নিমিত্ত ষড়গুণের ; নিবন্ধন ব্রহ্মে ভগবৎ শব্দ প্রযুক্ত হয়। সেই ব্রহ্মের গুণসমূহ স্বরূপ হইতে অভিন্ন ہماچھی এই নিমিত্ত উপচারবশতঃ ভেদভাৱ প্ৰদৰ্শনের জন্য ভাগ শব্দের উত্তর মতুপ প্রত্যয় হইয়াছে। এই প্রকারে শুদ্ধ ব্ৰহ্মে মুখ্য ভাবেই ভগবৎ শব্দ প্রযুক্ত হয়। পরবর্তী শ্লোকে তাঁহাই প্রদর্শিত হইয়াছে। পরবর্তী শ্লোকে নিহিত শুদ্ধ’ পদের অর্থ অসঙ্গ এবং ‘মহাবিভূত্যাখ্য' পদের অর্থ অচিন্ত্যৈশ্বৰ্য্য। পরব্রহ্মেই ভগৱৎ শব্দ প্রযুক্ত হইয়াছে, অপর নহে। অপরের পূজ্যত্ব প্রতিপাদনের নিমিত্ত ঔপচারিক ভাবে ভগবৎ শব্দের প্রয়োগ হইয়া থাকে। কিন্তু শুদ্ধ ব্ৰহ্মে ভগবৎ শব্দের প্রয়োগই মুখ্য। মহাবিভূত্যিাখ্য' ব্ৰহ্মই শুদ্ধ ব্ৰহ্ম। (এই মহা বিভূতির অংশ-কণা লাভে যাহারা বিভূতি প্রাপ্ত হয়েনি, তঁহাদের সম্মানার্থেও ভগবৎ শব্দের প্রয়োগ হয়, তত্তৎস্থলে ভগবৎ শব্দের প্রয়োগ ঔপচারিক-কিন্তু মুখ্য নহে। শুদ্ধ ব্ৰহ্মেই ভগবৎ শব্দের মুখ্য প্রয়োগ হইয়া থাকে-ইহাই ফলিতাৰ্থ।) অতঃপরে বিষ্ণুপুরাণে “এবষেষ মহাশঙ্গঃ’ ( ৭৬ শ্লোক) হইতে ৮ আরম্ভ করিয়া 'অন্যত্র ছ্যাপচারিতঃ (৭৭, শ্লোক )' এই সাৰ্দ্ধস্বয় শ্লোক দ্বারা প্রাগুক্তার্থের বিশদরূপে ব্যাখ্যা করা হইয়াছে ॥৬ T S DDDDDLD D TDDDuKK TB LLBSLT L E DDD বিষ্ণুপুরাণে দেখিতে পাইলাম, দুইটি মাত্র লোকে উক্ত বাক্য त्रिकुष्ठ इद्देशांश् ; ऊर्ष्षषl- - 17 1 | Digitized at BRC di CCT