পাতা:সর্ব্বসম্বাদিনী - জীব গোস্বামী.pdf/৩২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

இது \ পরমাত্মসন্দর্ভের পরব্রহ্মই যে এই নিখিল জগতের আয়তন, তাহা স্বীকাৰ্য্য। অতঃপরে “প্রাণীভূক্ষ" ( ১৩৪) এই সূত্ৰভাষ্যে শ্ৰীমন্ত্রশঙ্করাচাৰ্য্য বলেন,--(প্রাণধারী বিজ্ঞানাত্মার আত্মত্ব ও চেতনত্ব থাকিল্পেও উহার জ্ঞান পরিচ্ছিন্ন। জীব উপাধিদ্বারা পরিচ্ছিন্ন ; , সুতরী তাহার জ্ঞানও পরিচ্ছিন্ন পরিচ্ছিন্ন জীবের সূৰ্বজ্ঞাত্বাদি সম্ভবপর নহে। এই কারণে তাদৃশ জ্বৰ উক্ত আয়তন শব্দের বোধ্য হইতে পারে না। )। "উপাধি-পরিচ্ছিন্ন স্ট্রবিভু ” প্রাণধারী জীবের পক্ষে জ্বলোক, ভূলোক ও অন্তরীক্ষা প্রভৃতির আয়তন সম্যক্রূপেঁই সম্ভাবিত নহে। ভাষ্যকার স্বয়ংই এই কথা লিখিয়াছেন। ইহার অন্যথা করিলে তদীয় निष्कून्रुङ्ग झiनि इञ् । আবার “অসন্ততশচাৰ্যতিকারঃ" (২৩|৪৯) এই ব্ৰহ্মসূত্ৰভাষ্যে লিখিয়াছেন, উপাধির অসস্তান অর্থাৎ অন্য দেহের সহিত সম্বন্ধাভাব নিবন্ধনী অন্য দেহে জীবের সহিতও তৎতৎ কৰ্ম্মের DBDBBBDSBi BBD S DDD DDD DBDBDBD S S BBB S DDBD BBSBDBSSS DBSDBDB DBD STBBBDES DSDSEc S BBD S S S BD BDB S SBBB S BBB S uBD BDBBDB হইয়াছে। উছার ভাবাৰ্থ এই যে, জীবসমূহ হইতে পরমেশ্বর ভিন্ন এবং অচিন্ত্য । পরমেশ্বর পূর্ণ, জীবসঙ্ঘ অপূর্ণ। পরমেশ্বর নিত্য-মুক্ত, জীবের বন্ধ-মোক্ষ রহিয়াছে। অতএব সপ্রমান হইল যে, জীব বিভু নহে-অণু। ( অতঃপরে পূৰ্ব্বোল্লিখিত জামাতৃমুনিবাক্যে জীবের জ্ঞাতৃত্ব উল্লিখিত হইয়াছে। এ স্থলে তৎসম্বন্ধে আলোচনা করা যাইতেছে। ) পূৰ্ব্বযুক্তি দ্বারা জ্ঞাতৃত্বাদিই যে জীবের ধৰ্ম্ম, তাহা বলা হইয়াছে। "নাত্মাশ্ৰতেঃ নিত্যত্বাচ্চ তাভ্যঃ” (২।৩১৭)। এই ব্ৰহ্মসূত্রে আত্মার নিত্যত্ব সবিশেষরূপেই স প্রমাণ করা হইয়াছে। কোন কোন শ্রুতিতে তঁহাকে জ্ঞান বলা হইয়াছে। ব্ৰহ্মসুত্রে তাছাকে জ্ঞ বলিয়া অভিহিত করা হইয়াছে। জ্ঞান শব্দের স্বাভাবিক, অর্থ জ্ঞানাশ্ৰয়ত্ব । শ্রীতিতে জ্ঞাতৃত্ব সম্বন্ধে বহুল প্রমাণ আছে। যথা,-“কি প্রকারে বিজ্ঞাতাকে জানা যাইতে পারে” (বৃঃ অঃ, ১৷৷ ৪১৪ \,” “বিজ্ঞাতার জ্ঞাতৃত্বের বিপরলোপ হয় না” ( বৃঃ আঃ, ৪৩,৩০১), “এই পুরুষ জানেন”, “যিনি দেখেন, তাহার মৃত্যু নাই, রোগ নাই, দুঃখ নাই, সেই উত্তম পুরুষ উপজন বা এই দেহকে স্মরণ করেন না।” “এই প্রকারে পরিদ্রষ্টার পুরুষাশ্ৰিত ষোড়শ কলা পুরুষকে প্রাপ্ত হইয়া তাহাতেই প্রবেশ করে” ( প্রঃ উঃ, ৬৫) ইত্যাদি। এই প্রকারে জীবের স্বাভাবিক জ্ঞাতৃত্ব সঁপ্রিমাণ হইতেছে। অবিদ্যা দ্বারা দেহাদিতে যে “এই দেহই আমি? कुँडौाकाब হয়, সে জ্ঞাতৃত্বও জীবেরই বটে। কিন্তু অবিদ্যা-সম্বন্ধ হেতু জীবের সেই • জ্ঞান স্বাভাবিক নহে-উহা বিষয়াত্মক। ইহা বিবেচনা করিয়াই শ্রতি বলিয়াছেন, -জীব যেন ধ্যান করিতেছেন, যেন আম্বাদন করিতেছেন। জীবের উহা স্বাভাবিক কুৰ্য বলিয়াই “ইব’ (যেন) শব্দ প্রযুক্ত হইয়াছে। জীবের দেহাদি উপাধির স্বাস্থ্য তারতম্যানুসারে জীবের জ্ঞাতৃত্বেরও প্রকাশ-তারতম্য ঘটে। শুদ্ধ জীবের জ্ঞাতৃত্ব মূল গ্রন্থে উদাহৃত হইয়াছে। कौएवत्र खङ्गिक्ष । يع 1. ܥ - - , |