পাতা:সর্ব্বসম্বাদিনী - জীব গোস্বামী.pdf/৩৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లి ? পরমাত্মসন্দর্ভের ঘটে, কিন্তু পরিচ্ছেদাদি দ্বারা নহে । ) সিদ্ধান্তবিদগণ কর্তৃক উক্ত হইয়াছে,-বাস্তব উপাধিপরিচ্ছেদপক্ষে উপাধি-পরিচ্ছিন্ন ব্ৰহ্মখণ্ড অণু-জীবী নহেন। কেন না, ব্ৰহ্ম অচ্ছেদ্য ও অখণ্ড্য। অপিচ সেরূপ ব্ৰহ্মখণ্ড স্বীকার করিলে জীব অনাদি না হইয়া আদিযুক্ত হইয়া পড়েন (অর্থাৎ محصے دن জীবের অনাদিত্ব-সিদ্ধান্ত ব্যাঘাত হয় )। এক বস্তুকে দুই ভাগে বিভক্ত করাই ছেদন শব্দের ১ অর্থ। ( পরিচ্ছেদ শব্দ দ্বারা ব্ৰহ্মকে খণ্ড করা বুঝায় )। যদি বল, ছেদনের কথা বা পরিচ্ছেদের কথা না হয় নাই বা निलाभ ; অচ্ছিন্ন, অণুরূপ • উপাধিসংযুক্ত ব্ৰহ্মপ্রদেশবিশেষকেই জীব বলিব । তাহাও বলিতে পার না। গমনশীল উপাধি এক স্থান হইতে যখন অন্য স্থানে গমন করে, তখন স্বসংযুক্ত ব্ৰহ্মপ্রদেশকে আকর্ষণ করিয়া লাইয়া যাইতে পারে না । ব্রহ্মের সেই প্রদেশ তখন মুক্তি লাভ করে। আবার যে প্রদেশ উপাধিসংযুক্ত হইয়া পড়ে, সেই প্রদেশের বন্ধ হয়।. এইরূপে ব্ৰহ্মপ্রদেশের অনুক্ষণই বন্ধ ও মোক্ষদশা উপহিত হয় ( ইহা অযৌক্তিক )। যদি বল যে, আমরা উপাধিসংযুক্ত ব্ৰহ্মস্বরূপকেই জীব বলি। তাহাও বলা যায় না । যেহেতু তাহা হইলে জীব্যাতিরিক্ত অনুপহিত ব্রহ্মের স্বরূপেরই অভাব হইয়া পড়ে এবং সৰ্ব্বদেহেই এক জীব, এই সিদ্ধান্ত ঘটে। তাহা হইলে একের সুখ-দুঃখে অপরের সুখদু:খানুভব DD DS DD DBBD DD DD D S DSB SBB BB DuDuS DBDBBD BBBBB হয়। "শব্দবিশেষাং” (১৯২৫) এই ব্রহ্মস্থত্রেরও তাৎপৰ্য্যবিরোধ ঘটে। (এই সূত্রের " তাৎপৰ্য্য এই যে, বোধক শব্দের পার্থক্যবশতঃ জীব মনোময়ত্বাদি ধৰ্ম্মে উপান্ত নহে, হিরন্ময় পরমাত্মা পুরুষই উপান্ত )। - যদি বল, “ব্ৰহ্মাধিষ্ঠান-উপাধিই জীব”। এ কথা বলাও যুক্তিযুক্ত নহে। কেন না, তাহা হইলে মুক্তিদশায় জীবত্বনাশ ঘটে। সুতরাং এ পক্ষও স্বীকাৰ্য্য নহে। তবে যদি ৰল, অবিদ্যাকল্পিত উপাধিপরিচ্ছেদ স্বীকার করিলে কোনও দোষ কল্পনা হয় না। তোমাদের এ বাক্যও যুক্তিযুক্ত নহে। যেহেতু জীবভাব-কল্পনার হেতু হইতেছে মূল অবিস্তা। জীব কখনও" উহার আশ্রয় হইতে পারে না। কেন না, উহাতে স্বাক্সয়াদি-দোষ ঘটে। ঐশ্বৰ্য্যও অবিস্কারই कनिष्ठ । श्नts ਸ਼ੋਸ਼ নহেন ? তাহা হইলে কেবল শুদ্ধ চৈতন্যই জীব, এই অভিমত অবশিষ্ট থাকে। কিন্তু তাহাই বা কিরূপে ঘটে ? মনে কর, দেবদত্ত নামক জীব শুদ্ধ চৈতন্য স্বরূপ। তাহাতে অজ্ঞান আসিবে কি প্রকারে? যাহাতে অজ্ঞান দৃষ্ট হয়, তিনি স্বয়ংই জ্ঞানা শ্ৰয়। শুদ্ধ চৈতন্যেও যদি অজ্ঞান সম্ভাবিত হয়, তাহা হইলে - মোক্ষই বা কি প্রকারে সম্ভবপর হইতে পারে ? . . . . . . আরও কথা। এই যে, ঈশ্বর অবস্থাতে এই অঞান থাকে | बांब्रांत्रां-ि७द्र श्ब्रहे "ঈক্ষতেীর্ণ শব্দম্ এই ব্ৰহ্মস্থাত্র-ভায্যে লিখিয়াছেন, জীব-জ্ঞানপ্রতিবন্ধবিশিষ্ট (অর্থাৎ জীবের সর্বজ্ঞতা নাই)। কিন্তু ঈশ্বরের জ্ঞানে কোনও প্রতিবন্ধ নাই। শ্রীতিও বলেন,- ঈশ্বর সর্বজ্ঞ। Digitized at ERC dison