অনুধ্যাখ্যা ৬৩১ মানুষ নিদ্রিত হইলে (ဒျုချ် পুরুষ জাগিয়া ঋকেন এবং পৰ্যাপ্ত পরিমাণু ভোগ্য বস্তু নিৰ্ম্মাণ * করেন। ইনি শুদ্ধ, ইনি ব্ৰহ্ম এবং ইনিই অমৃত । নিখিল লৌক ইহঁাকে আশ্রয় করিয়া বিদ্যমান হিয়াছে - কেহই তাহাকে অতিক্রম করিতে পারে না -( কণ্ঠ উঃ, ২৫|৮%) । ব্ৰহ্মস্থত্রিকারও SuBDDBDDuDuS S BBB S KD S SBBBS S BDBD S DBBDBDuS BD DBDDBDBBDBB BS * জীব্রুেদ্র সম্যক অভিব্যক্তিত্ন সামৰ্থ্য নাই’। স্বাপ্নিক বস্তুসকল সত্যসঙ্কল্প ঈশ্বন্ধুের সত্যDuiBBBB BBBLL S S S Buui BBSBBDBD BBB BBB B DDB S DB D DBBBB BDBDS Sq AAAA SSSSSS BBB BBBDB BBuBD BBB BB BBS BBtBDSDD S BBBSBDBDB BuBBO ষে স্বপ্নাবস্থায় স্বশরীরে দেশান্তরে গমন, রাজ্যোভিষেক ও শিরশ্ৰেছদন প্রভৃতি দর্শন করে, ইহাতে ইহাই প্ৰতিপন্ন হয় যে, সেই সময়ে পাপপুণ্যের ফলে প্রকৃত দেহের অনুরূপ অপর দেহ সৃষ্ট হয় এত্ত্বং তৎশরীর দ্বারা তৎকালিক ক্রিয়াসমূহ সম্পন্ন হয়।-(শ্ৰীভগন্যানুবাদ ) । . পরমাত্মার এইরূপ স্বপ্নস্থষ্টি যুক্তিযুক্তই বটে। জাগ্ৰাৎ-স্বপ্নাদি স্বষ্টিভেদে এই নিলিখি বিশ্ব গ্ৰপঞ্চের জন্মাদিকর্তৃত্ব দ্বারা পরমাত্মারই সৃষ্টিকর্তৃত্ব প্ৰতিপন্ন হয়। যাহারা বলেন, স্বপ্নদৃষ্ট বিষয় স্বকীয় সঙ্কল্প প্রস্তুত, বেদান্তসূত্ৰকার এই মতের অভুত্বপগমে এক সুত্র করিয়াছেন; তাহার মৰ্ম্ম এই যে, স্বপ্ন হইতে জাগর। জ্ঞান পৃথক্। কেন না, জাগার জ্ঞান স্বপ্ন-জ্ঞানের বিরুদ্ধধৰ্ম্ম
- বিশিষ্ট। স্বপ্নে যাহা দেখা যায়, জাগরণে তাহা উপলব্ধ হয় না। কিন্তু জাগরণে যে সকল পদার্থের জ্ঞান হয়, স্বপ্নের দৃষ্টাস্তের ন্যায় তাহাদের অন্যথাভাব হয় না। এই সূত্রে ইহাই ব্যাখ্যাত হইয়াছে। কিন্তু স্বপ্ন যে স্বপ্নদ্রষ্টার নিজের সৃষ্টি বা নিজের সঙ্কল্পজাত, এ অভিমত স্বীয় পক্ষের অভিমত নহে। কেন না, অতঃপরে “সন্ধ্যে সৃষ্টিরাহ” সুত্রদ্বারা স্পষ্টতঃই বলা হইয়াছে যে, স্বঃ গুৱনেশ্বরেরই शहैं ।
নৈকষ্মিন্ত্র সম্ভবাৎ" (২/২/৩১) এই ব্ৰহ্মপুত্র দ্বারা প্রদর্শিত হইয়াছে যে, এক ধৰ্ম্মীতে যুগপৎ সত্ত্ব ও অসত্ত্ব, এই বিরুদ্ধ দুই ধৰ্ম্মের সমাবেশ হয় না। ইহা দ্বারা ইহাও প্রতিপন্ন হয় যে, এই জগৎও সত্তা ও অসত্ত্ব, এই উভয়ের দ্বারা অনিৰ্ব্বচনীয় নহে। এই সূত্র দ্বারা জগতেৱও অনিৰ্ব্বচনীয়ত্ব নিষিদ্ধ হইয়াছে। যদি নিখিল দ্বৈতজাত প্লদার্থই জীবের জীঞ্জা নকল্পিত হয়। এবং জীবের স্বরূপ যদি ব্ৰহ্ম ভিন্ন অন্য কিছু না হয়, তাহা হইলে বাস্তব পক্ষে সৰ্ব্বজ্ঞাদিঅভিমানী অত্যু কোনও ঈশ্বর আছেন, এমন বলা মায় না। তাঁহা হইলে স্থাণুতে যেরূপ °क्ष কল্পিত্যু হয়, সেইরূপ জীবের স্বস্বরূপই ঈশ্বর বলিয়া কল্পিত হয়েন, ইহাই বুঝত্যুে श्शेगांव । নানুষ যেমন স্বপ্নে আপনাকে রাজা বলিয়া মনে করে, এই ঈশ্বর-কল্পনাও তােদৃশ হইয়া পড়ে। MS EDES BBBDBDB BB D SiB utuSS BDBDBD BBS BDB BB D BBS BD 「 অজ্ঞান-বিনাশকালে জীবের ঈশ্বর "অভিমানেরও অভাব হয়। এই অবস্থায় অজ্ঞান-কল্প্যমান ঈশ্বরেরও অভাব হওয়ায় অনুমানসিদ্ধ, সম্প্রতিপন্ন, শাস্ত্ৰোদিত “জন্মাষ্মন্ত যত, ইত্যাদি যে জগৎ • কর্তৃত্বঘ্নোতক সূত্র ও তদ্বিষয়ক শাস্ত্ৰবাক্য আছে, তৎসকলই প্ৰলাপবাক্যবৎ হইয়া পড়ে। তং তৎস্থলে সৰ্ব্বজ্ঞাত্ব ও সৰ্ব্বশক্তিত্ব বিহনে জীব ও প্রধানের এই বিচিত্র জগৎকর্তৃত্বাদি এক
